কোভ্যাক্সিনের ছাড়পত্র নিয়ে উত্তপ্ত রাজ্য-রাজনীতি, বিরোধীদের কটাক্ষের জবাবে কী বলছে বিজেপি
রবিবারই একজোড়া সংস্থাকে জরুরি ভিত্তিতে করোনা টিকাকরণের জন্য ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্র। তাতে দেশজুড়ে খুশির হাওয়া বলেও রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়ে জোড় তরজা। ট্রায়াল শেষ না করেই অনুমোদন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে কংগ্রেস সহ একাধিক বিরোধী দল। পাল্টা তোপ দাগতে দেখা গিয়েছে শাসক শিবিরের একাধিক নেতা-নেত্রীকে। সহজ কথা নববর্ষেই টিকাকরণ নিয়ে সরগরম ভারতের রাজ্য-রাজনীতি।

এদিকে রবিবারই রবিবারই সিরাম ইন্সস্টিটিউটের তৈরি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা ভ্যাকসিন কোভিশিল্ডকে টিকাকরণের ছাড়পত্র দিয়েছে ডিজিসিআই। অন্যদিকে ছাড়পত্র পেয়েছে সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি ভারতের বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনও। এমতাবস্থায় কংগ্রেসের আপত্তি ভারত বায়োটেকের করোনা টিকাকে নিয়েই। দেশের প্রধান বিরোধী দলের দাবি কোভ্যাক্সিনের ছাড়পত্রে অযথা 'তাড়াহুড়ো’ করেছে কেন্দ্র। এতে দেশবাসীর স্বাস্থ্য বড়সড় সঙ্কটে পড়তে পারে বলেও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কংগ্রেসী নেতারা।
এদিকে কংগ্রেসের পাশাপাশি কোভ্যাক্সিনকে ছাড়পত্র দেওয়া নিয়ে কেন্দ্রকে তীব্র কটাক্ষ করতে দেখা যায় সমাজবাদী দলের নেতা অখিলেশ যাদবকেও। অন্যদিকে বিরোধী নেতাদের টুইটাবানের জবাবে পাল্টা তোপ এসেছে শাসক শিবিরের তরফেও। তাদের দাবি 'দেশী বা ভারতে প্রস্তুত কোনও কিছুই আসলে সহ্য হয় না বিরোধীদের’। এমনকী দেশীয় প্রযুক্তি তৈরি টিকা ছাড়পত্র পাওয়ায় আপ্লুত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “ছাড়পত্র পাওয়া দু’টি টিকাই ভারতে তৈরি। তাই প্রত্যেক ভারতবাসীর গর্বিত হওয়া উচিত।”

ফের 'বেসুরো' রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়! তৃণমূল নেতাদের হুঁশিয়ারি নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে