স্বাধীনতা দিবস ২০২০: দেশের জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানুন একনজরে
স্বাধীনতা দিবস ২০২০: দেশের জাতীয় সঙ্গীত নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
স্বাধীনতা দিবসের ভোরে 'বন্দে মাতরম' এর সুরের মুর্চ্ছনার সঙ্গে যদিও কোনও গানের তুলনা হয় না, তবুও তেরঙ্গা আকাশের বুকে সদর্পে উড়তেই এযাবৎকালের বহু গানই প্রতিটি ভারতীয়ের মনে ভেসে আসে। আর তখনই সমবেত কণ্ঠে যখন দেশের জাতীয় সঙ্গীত ধ্বনিত হয়, তখন এমন কোনও ভারতীয় নেই যাঁর গায়ে কাঁটা দেয় না। এই জাতীয় সঙ্গীত সম্পর্কে কিছু তথ্য।
জাতীয় সঙ্গীত কবে লেখা হয়?
১৯১১ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লেখেন 'জনগণ মন অধিনায়ক জয় হে'। তৎকালীন জাতীয় কংগ্রেসের কলকতা সেশনে গানটি প্রথম পরিবেশিত হয়। প্রথম এই গান সেই সময়ই গাওয়া হয়েছিল।
কবে জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি?
উল্লেখ্য, ১৯১১ সালে লেখা গানটি স্বাধীনতার বছরেও জাতীয় সঙ্গীতের স্বীকৃতি পায়নি। এরপর ১৯৫০ সালে 'জন গণ মন অধিনায়ক জয় হে' গানটিকে দেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে নির্ধারিত করা হয়।
গানের ভাষা
উল্লেখ্য়, এই গানের ভাষা সম্পূর্ণ বাংলা নয়। এই গানে সংস্কৃত শব্দ বা তদ্ভবকে নিয়ে রচনা করা হয়েছে। তাই আপাত ভাবে গানটি বাংলায় মনে হলেও, এই গানে শব্দের ব্যবহার বিশেষভাবে নজর কাড়ে।
কোথায় গানের সুর দেওয়া হয়?
জানা যায়, অন্ধ্রপ্রদেশের মদনাপল্লেতে বসে রবীন্দ্রনাথ এই গানের সুর দেন। গানের ইংরেজি নাম 'মর্নিং সং অফ ইন্ডিয়া'হিসাবেও সেই সময় আখ্যা দেন রবীন্দ্রনাথ।
স্বাধীনতা দিবস ২০২০: ফিরে দেখা কিছু বিখ্যাত স্লোগান যা আজও রক্ত গরম করে