ফের সুদ কমানোর পথে কেন্দ্র, মার্চের আগে এই কারণে হতে পারে সিদ্ধান্ত
দেশের অর্থনৈতিক গতিকে ত্বরান্বিত করতে সুদ কমানোর ওপর জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথাও চলছে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের এক আধিকারিক।
দেশের অর্থনৈতিক গতিকে ত্বরান্বিত করতে সুদ কমানোর ওপর জোর দিচ্ছে কেন্দ্র। বিষয়টি নিয়ে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের সঙ্গে কথাও চলছে। এমনটাই জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের এক আধিকারিক।
কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রকের অনুমান, পণ্য ও পরিষেবায় মূল্যবৃদ্ধির হার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের লক্ষ্যমাত্রা ৪ শতাংশের মধ্যেই থাকবে। তবে আন্তর্জাতিক বাজারে তেলের দাম গত কয়েক মাসে অনেকটাই বেড়ে যাওয়ায় সুদের হার কমাতে দ্বিধাগ্রস্ত রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।
অক্টোবর মাসে ৬ সদস্যের মানিটরি পলিসি কমিটি ৫-১ ভোটে সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। রেপো রেট সাত বছরের সব থেকে কম ৬ শতাংশে রাখার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়। কিন্তু তারপরে জিএসটি কাউন্সিল ২০০টিরও বেশি পণ্যে জিএসটির হার কমিয়েছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ৫-৬ ডিসেম্বর ঋণনীতি ঘোষণার সময় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যাতে সুদের হার কমায় তার জন্য তদবির শুরু করেছে কেন্দ্র।
বৃহস্পতিবার জিএসটি শুরু হওয়ার পর প্রথম তিন মাসে( জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর) দেশের অর্থনৈতিক বৃদ্ধির হার এপ্রিল-জুন পর্বের তুলনায় বাড়ল না কমল সেই পরিসংখ্যান প্রকাশিত হবে। বৃদ্ধির হার ৫ শতাংশের থেকে নেমে গেলে বুঝতে হবে নোটবাতিল ও জিএসটির বিরূপ প্রভাব পড়েছিল তা এখনও কাটিয়ে ওঠা যায়নি। আর যদি বৃদ্ধির হার ৬.২ শতাংশের ওপরে থাকে তাহলে বুঝতে হবে বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে ওঠা গিয়েছে।
জিএসটি
লাগুর
পর
প্রথম
তিন
মাসে
(
জুলাই
থেকে
সেপ্টেম্বর)
আদায়
হয়েছিল
প্রায়
৯২
হাজার
কোটি।
কিন্তু
এর
পরের
তিন
মাসে
তা
কমে
দাঁড়িয়েছে
৮৩,৩৪৬
কোটিতে।
জিএসটি
আদায়
কম
হলে
ফেব্রুয়ারিতে
গিয়ে
বিশেষ
কোনও
ছাড়
ঘোষণা
করতে
গিয়েও
অসুবিধায়
পড়বেন
কেন্দ্রীয়
অর্থমন্ত্রী।
সেই
দিক
থেকেও
রয়েছে
চাপ।
অন্যদিকে,
২০১৯
-এর
লোকসভা
নির্বাচনে
আগে
গুজরাতসহ
বেশ
কয়েকটি
রাজ্যের
বিধানসভা
নির্বাচন।
তার
আগে
অর্থনীতি
বৃদ্ধির
হার
বাড়ানোর
চাপ
রয়েছে
নরেন্দ্র
মোদী
সরকারের
ওপর