For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মোদীকে বাহবা সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য! পরিকল্পনা কবে থেকে, জানালেন তৎকালীন সেনাপ্রধান

২০১৬-র সেপ্টেম্বরের সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল ২০১৫-র জুন থেকে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল দলবীর সিং সুহাগ।

  • |
Google Oneindia Bengali News

২০১৬-র সেপ্টেম্বরের সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছিল ২০১৫-র জুন থেকে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল দলবীর সিং সুহাগ। তিনি বলেছেন, অভিযানে অংশ নেওয়া সেনাদের বলে দেওয়া হয়েছিল, ব্যর্থতার কোনও বিকল্প নেই।

মোদীকে বাহবা সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য! পরিকল্পনা কবে থেকে, জানালেন তৎকালীন সেনাপ্রধান

দেশে যখন নিয়ন্ত্রণ রেখায় সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তির অনুষ্ঠান চলছে, ঠিক সেই সময় কীভাবে হানার চিন্তাভাবনা এবং তার প্রয়োগ হয়েছিল তা জানিয়েছেন তৎকালীন সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগ। ২০১৬-র সেপ্টেম্বরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হানায় গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বেশ কিচু জঙ্গি ক্যাম্প।

প্রাক্তন সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, ২০১৫-র জুনে মায়ানমারে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালিয়েছিল ভারতীয় সেনা। এই সফলতার ওপর ভিত্তি করেই পাক অধিকৃত কাশ্মীরে হানার পরিকল্পনা নেওয়া হয়। যদি দেশে কোনও বড় ঘটনা ঘটে, কিংবা জম্মু-কাশ্মীর অথবা পশ্চিম সীমান্তে কোনও ঘটনা ঘটে, তাহলে, সরকার এবং ভারতবাসী আশা করবেই পাকিস্তানে সেই ধরনের হামলা চালানো হোক।

মায়ানমারে হামলার পরপর তৎকালীন সেনাপ্রধানের তরফে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছিল। এরপর ২০১৫-র জুনের শেষ কিংবা জুলাইয়ের শুরুতে নর্থদার্ন কমান্ডের সদর দফতরে যান সেনাপ্রধান দলবীর সিং সুহাগ। পাকিস্তানে হানা দেওয়ার পরিকল্পনা শুরু করতে বলেন তিনি। সেই দিন থেকেই যেন প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছিল। প্যারা কমান্ডো দলের জন্য পরিকল্পনা কিংবা প্রশিক্ষণ এবং যা নিয়ে তাঁরা হানা দেবেন সেইসব জিনিস নিয়ে সেদিন থেকেই প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। জানিয়েছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান জেনারেল দলবীর সিং সুহাগ।

প্রাক্তন সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, সেই সময় দলকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, অভিযানে যদি কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটে, তাহলে সেকোনও মূল্যে তা ফেরত আনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। অভিযানে দুটি বিষয়ের ওপর লক্ষ্য দেওয়া হয়েছিল। একটি হল, অভিযানকে সফল করতে হবে। আর ব্যর্থতার যেন কোনও বিকল্প না থাকে। আর দ্বিতীয়টি হল, নিজেদের তরফে যেন কোনও মৃত্যুর ঘটনা না ঘটে।

ভবিষ্যতে কি কোনও সার্জিক্যাল স্ট্রাইক হতে পারে, সেই প্রশ্নের উত্তরে প্রাক্তন সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, সেনাবাহিনী নিজেদের সক্ষমতা দেখিয়েছে। অভিযান ভবিষ্যতেও হতে পারে বলে জানিয়েছেন তিনি। কোনও অভিযানে একবার সফল হলে, সেনাবাহিনী যেন সুনিশ্চিত থাকে পরেরটিও সফল হবে।

তবে এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিয়েছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান। কেননা মোদী এই অভিযানের রাজনৈতিক অনুমোদন দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীকে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক সম্পর্কে পুরোপুরি তিনিই জানিয়েছিলেন, ২০১৬-র ২৩ সেপ্টেম্বর। আগের কোনও অভিযানের সঙ্গে ২০১৬-র সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের তুলনা চলে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রাক্তন সেনাপ্রধান।

প্রাক্তন সেনাপ্রধার জানিয়েছেন, তাঁরা কখনই চিন্তা করেননি অভিযানে ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে যাওয়া হবে এবং পরে তা সাধারণ মানুষের সামনে প্রমাণ হিসেবে দেওয়া হবে। কেননা যখন কোনও অভিযান চালানো হয়, তখন তার প্রমাণ রাখার কথা চিন্তা করা হয় না।

প্রাক্তন সেনাপ্রধান জানিয়েছেন, অভিযানের মাধ্যমে পাকিস্তানকে কড়া বার্তা দেওয়া হয়েছে, ভারত নিয়ন্ত্রণ রেখা টপকাতে পারে। ভারত তাদের আঘাত করে বড় ক্ষতি করতে পারে। আর কোন মৃত্যু ছাড়াই ফেরতও আসতে পারে।

২০১৬-র ২৯ সেপ্টেম্বর পাক অধিকৃত কাশ্মীরে ভারতীয় সেনা অভিযান চালিয়েছিল। উড়ি সেক্টরে ১৮ সেনা জওয়ানের হত্যার বদলা হিসেবে ঘটনাটিকে দেখা হয়েছিল। সেনাবাহিনীর প্যারা স্পেশাল ফোর্সের কমান্ডোরা সেখানে জঙ্গিদের অন্তত চারটি লঞ্চ প্যাড ধ্বংস করে দিয়েছিল।

English summary
Indian Army had been preparing for the 2016 surgical strikes since June 2015, says Former Army Chief
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X