যুদ্ধ আবহের মাঝেই ইরানের আকাশপথ এড়িয়ে যাওয়ার নির্দেশ ভারতীয় বিমান সংস্থা গুলির
যুদ্ধ আবহের মাঝেই ইরানের আকাশপথ এড়িয়ে যাওয়ার নির্দেশ ভারতীয় বিমান সংস্থা গুলির
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্রের
সাথে
ইরানের
উত্তেজনার
পারদ
ক্রমেই
চড়ছে।
আমেরিকার
হাতে
কমান্ডার
সোলাইমানির
মৃত্যুর
পর
ফুঁসছে
ইরান,
তৈরি
করছে
পাল্টা
হামলার
ছক।
অন্যদিকে
মার্কিন
যুক্তরাষ্ট্র
মধ্যপ্রাচ্যে
মোতায়েন
করেছে
তিন
হাজার
সেনা।
তৈরি
হয়েছে
আরেক
বিশ্বযুদ্ধের
আবহ।
এমতাবস্থায়
ইরানের
আকাশপথ
এড়িয়ে
যাওয়ার
নির্দেশ
দেওয়া
হলো
ভারতের
অন্যতম
বৃহৎ
বিমান
সংস্থা
এয়ার
ইন্ডিয়া
ও
ইন্ডিগোকে।
তবে সোলাইমানির মৃত্যুর পর যেভাবে উত্তপ্ত হয়েছে পরিস্থিতি, তা নিয়ন্ত্রণে আসা উচিত বলে মনে করছে ভারত। দুই দেশকে সংযত থাকারও পরামর্শ ভারতের। বিদেশমন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, "আমরা লক্ষ করেছি যে আমেরিকার রকেট হামলায় ইরানের এক শীর্ষস্থানীয় নেতার মৃত্যু হয়েছে। এরকম উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে উদ্বিগ্ন গোটা বিশ্ব। শান্তি, স্থিতিশীলতা এবং ওই অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে ভারত যথেষ্ট চিন্তিত। পরিস্থিতি যেন হাতের বাইরে না চলে যায়। আমরা উভয় দেশকে সংযত হওয়ার জন্য আবেদন জানাচ্ছি।"
যদিও সোলাইমানির মৃত্যুর ঘটনার একদিনের বেশি সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর এই বিবৃতি দেয় ভারত। ভারত কোন পক্ষ নিচ্ছে সে বিষয়ে উদগ্রীব ছিল অনেকেই। অন্যদিকে মার্কিন হানার পরে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতোল্লা আলি খামেনি হুঁশিয়ারি দিয়ে জানিয়েছেন সোলাইমানির মৃত্যুর 'ভয়ঙ্কর প্রতিশোধ' নেওয়া হবে। শুক্রবার মার্কিন রকেট হানায় ইরানের কম্যান্ডার মেজর জেনারেল কাসেম সোলাইমানি ছাড়াও ইরাকের হাশাদ অল শাবি বাহিনীর উপপ্রধান আবু মাহদি অল মুহানদিস নিহত হয়েছেন।
অভিনন্দন বর্তমান রাফালে ওড়ালে অন্য রকম হত পরিস্থিতি, দাবি বায়ুসেনা প্রধানের