চিনির আমদানি শুল্ক বাড়ানোর সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের, উৎসাহদান রপ্তানিতে
তিনি বলেন, কৃষকদের বকেয়া ১১,০০০ কোটি টাকা মিটিয়ে দেওয়ার জন্য চিনি কারখানাগুলিকে বলা হয়েছে। চিনি শিল্পের আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকের পর রাম বিলাস পাসোয়ান একথা জানান। রপ্তানি ক্ষেত্রে চিনি কারখানাগুলি যে ছাড় পায়, তা সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ১ টন চিনি রপ্তানিতে ৩,৩০০ টাকা ভর্তুকি দেওয়া হবে।
দেশীয় চিনি কোম্পানিগুলিকে স্বস্তি দেওয়ার জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। রুগ্ন চিনি কারখানাগুলিরে পুনরুজ্জীবনের জন্যও নানা উদ্যোগ সরকারের তরফে নেওয়া হচ্ছে। রপ্তানিকে উৎসাহ দিতে এই মাসের প্রথম দিকেই কাঁচা চিনিতে ভরতুকির পরিমান বাড়ায় ভারত।
পাশাপাশি চিনি কোম্পানির জন্য ০ শতাংশ সুদের ঋণ ব্যবস্থার সময়সীমা ৩ বছর থেকে বাড়িয়ে ৫ বছর করা হয়েছে। সরকারের তরফে চিনি কোম্পানিগুলিকে ৪,৪০০ কোটি টাকার অতিরিক্ত সুদমুক্ত ঋণও দেওয়া হবে।
বিক্রেতাদের কথায় বর্ধিত মজুতদারির কারণে স্থানীয় বাজারে চিনির দাম ১.৫ শতাংশ পর্যন্ত বেড়ে গিয়েছিল। বর্যার কারণে এই দাম আরও বাড়তে পারে বলেই মনে করছেন তার।
পাসোয়ান জানিয়েছেন, চিনি প্রক্রিয়াকরণের ক্ষেত্রে গ্যাসোলিনে ইথানল মেলানোর পরিমাণ ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হবে। ইথানলের ব্যবহারকে প্রাধান্য দিতে চাইছে দিল্লি। কারণ এর ফলে রুগ্ন কারখানার হিসাবের ঘাটতি মিটিয়ে আয় বাড়ানো সম্ভব হবে।
এই
ঘোষণার
সঙ্গে
সঙ্গে
বজাজ
হিন্দুস্তান
লিমিটেড,
শ্রী
রেণুকা
সুগারস,
বলরামপুর
চিনি
মিলস
এবং
ধরমপুর
সুগার
মিলস-এর
শেয়ার
১০
শতাংশেরও
বেশি
বৃদ্ধি
পেয়েছে
বলে
সূত্রের
তরফ
জানানো
হয়েছে।