গত ৯ মাসে রেকর্ড বৃদ্ধি মুদ্রাস্ফীতির, মধ্যবিত্তের হেঁসেলে টান
অগ্নিমূল্য খাদ্যদ্রব্য। ফল, শাক-সবজি, চাল, ডাল সবকিছু। আর মাছ-ডিম-মাংসে তো হাত দেওয়ায়ই দুষ্কর। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামের এমন দাম যে তা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে।
অগ্নিমূল্য খাদ্যদ্রব্য। ফল, শাক-সবজি, চাল, ডাল সবকিছু। আর মাছ-ডিম-মাংসে তো হাত দেওয়ায়ই দুষ্কর। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দামের এমন দাম যে তা সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাচ্ছে। এমনই অবস্থায় দাঁড়িয়েছে দেশের মুদ্রাস্ফীতি। টানা ৯ মাস ধরে বেড়েই চলেছে এই অবস্থা।
সেই মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক একাধিক পলিসি নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে। মনে করা হচ্ছে রিজার্ভব্যাঙ্কের এই পদক্ষেপ পরিস্থিতি কিছুটা হলেও স্বাভাবিক করতে পারে। ৩১ জুলাই থেকে ৬ অগস্ট পর্যন্ত মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে ৩.২০ শতাংশ। শুধুমাত্র জুলাই মাসেই সেটা ৩. ১৮ শতাংশ হয়ে গিয়েছিল।
মূলত খাদ্য দ্রব্যের দাম এবং জ্বালানির দামের উপরেই নির্ভর করে মুদ্রাস্ফীতি। গত দু'মাস ধরে দেশের সিংহভাগ এলাকায় বৃষ্টি কম হয়েছে। অর্থাৎ বর্ষায় যে পরিমাণ বর্ষা হওয়া উচিত তার থেকে অনেকটাই কম বয়েছে বৃষ্টি। তার প্রভাব পড়েছে ফলনে। সবজির দাম গত দু'মাসে অনেকটাই বেড়েছে। পেট্রোল-ডিজেলের দামও বেড়েছে অতিরিক্ত সারচার্জ বসানোর কারণে। এই দুটি কারণেই মুদ্রাস্ফীতি বেড়েছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা।
আরবিআইয়ের রেপোরেট কমানোর কারণও ই মাত্রাতিরিক্ত মূদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা বলে মনে করছেন তাঁরা।