এপ্রিলে দেশের উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার বেড়ে দাঁড়াল ২.৯৭%
মার্চের থেকে এপ্রিল আরো বাড়ল উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার। ০.১১ শতাংশ বেড়ে এপ্রিলে উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার ২.৯৭ শতাংশ হয়েছে বলে পরিসংখ্যান মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে।
মার্চের থেকে এপ্রিল আরো বাড়ল উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার। ০.১১ শতাংশ বেড়ে এপ্রিলে উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার ২.৯৭ শতাংশ হয়েছে বলে পরিসংখ্যান মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে। মার্চে দেশের উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার ছিল ২.৮৬ শতাংশ। একই সঙ্গে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হারও মার্চের তুলনায় এপ্রিলে বেড়ে যাওয়ায় অর্থনীতিবিদদের কপালে ভাঁজ পড়েছে।
শুধু গত মাসের থেকে বেশি নয়, এপ্রিলে দেশের উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির হার, অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের প্রত্যাশাকেও ছাপিয়ে গিয়েছে বলে পরিসংখ্যান মন্ত্রক সূত্রে খবর। বলা হয়েছে, এপ্রিলে দেশের উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার বেড়ে ২.৯০ শতাংশ হবে বলে মনে করা হয়েছিল। উল্লেখ্য, এমনটা হতে পারে, আশঙ্কা করেই রেপো রেট ০. ২৫ শতাংশ বা ২৫ বেসিস পয়েন্ট কমিয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। তা বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ। একই সঙ্গে মার্চের ০.৩০ শতাংশ থেকে খাদ্য মুদ্রাস্ফীতির হার এপ্রিলে বেড়ে ১.১০ শতাংশে পৌঁছে যাওয়ায় চিন্তায় পড়েছেন অর্থনীতিবিদরা।
মূলত, উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতি সূচক থেকে এই উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতি তৈরি হয়। উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার দেখেই আর্থিক নীতি তৈরি করে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া। সেই তারাই জানাচ্ছে, পরিস্থিতির পরিবর্তন হবে। উপভোক্তা মুদ্রাস্ফীতির হার ফের কমলেও কমতে পারে বলেও দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে।