আমদানি করা পেঁয়াজ নিচ্ছে না রাজ্যগুলি, বাংলাদেশকে পেঁয়াজ কেনার প্রস্তাব কেন্দ্রের
আমদানি করা পেঁয়াজ নিচ্ছে না রাজ্যগুলি, বাংলাদেশকে পেঁয়াজ কেনার প্রস্তাব কেন্দ্রের
পেঁয়াজের লাগাম ছাড়া দাম নিয়ন্ত্রণে বিদেশ থেকে ১৮,০০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি করেছে ভারত। মোট ৩৬ মেট্রিকটন পেঁয়াজ বিদেশ থেকে আমদানি করবে ভারত। এতে দেশের পেঁয়াজের সংকট কমবে বলে দাবি কেন্দ্রের। কিন্তু রাজ্য সরকারগুলি এর মধ্যে মাত্র ৩০০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ নিয়েছে। বাকি পেঁয়াজ বাংলাদেশে রপ্তানি করতে চাইছে কেন্দ্র।
পেঁয়াজ আমদানি
পেঁয়াজের দাম বাড়তে বাড়তে ২০০ টাকা কেজিতে পৌঁছে গিেয়ছে। দেশের সর্বত্র একই হাল। কিছুতেই পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে চিন এবং তুরষ্ক থেকে ৩৬,০০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ আমদানি করেছে সরকার। তার মধ্যে ১৮০০০ মেট্রিকটন পেঁয়াজ গতকালই দেশে পৌঁছয়। কিন্তু রাজ্য সরকারগুলি ৩০০০ েমট্রিকটন পেঁয়াজ নেওয়ার পরেই আর পেঁয়াজ প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে। মহারাষ্ট্র, কর্নাটক, হরিয়ানা, ওড়িশা, অসম যে পরিমান পেঁয়াজ চেয়ে প্রস্তাব দিয়েছিল, তা ফিরিয়ে নিয়েছে।
বাংলাদেশে রপ্তানি করতে চায় পেঁয়াজ
পেঁয়াজ সংকট তৈরি হওয়ার পর বিদেশে পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছিল ভারত। এতে সংকটে পড়েছিল বাংলাদেশ। শেখ হাসিনা নিজে এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেিছলেন। এবার সেই বাংলাদেশকে আমদানি করা পেঁয়াজের অংশ দিতে চাইল কেন্দ্র। এই নিয়ে বাংলাদেশের হাইকমিশনার রাকিবুল হককে প্রস্তাবও দিয়েছে কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রক।
বাংলাদেশকে কম দামে পেঁয়াজ বিক্রি
যে পরিমান পেঁয়াজ আমদানি করেছে ৬০০ থেকে ৭০০ ডলার প্রতি মেট্রিকটন। সেজায়গায় বাংলাদেশকে ৫০০ থেকে ৫৮০ ডলার প্রতিমেট্রিকটন দরে পেঁয়াজ বাংলাদেশকে বিক্রি করতে চায় মোদী সরকার। এদিকে ভারতের প্রস্তাব আসার আগে বাংলাদেশ নেপালের পথে চিন থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু করে দিয়েছে।
দিলীপের গুলি করে মারার নিদান! রাজ্যের সমস্ত থানায় এফআইআর করবে ডিওয়াইএফআই