ফল ভুগতে হবে পাকিস্তানকে! সেনাবাহিনীর শৌর্য দিবসে ভারতের সংকল্প উল্লেখ করে বার্তা রাজনাথের
ভারতের সংকল্প তখনই পূরণ হবে, যখন গিলগিট-বালতিস্তান- পার অধিকৃত কাশ্মীর দেশের সঙ্গে যুক্ত হবে। এদিন কাশ্মীরের বদগাঁওতে পদাতিক বাহিনীর ৭৬ তম বার্ষিকীতে শৌর্ষ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন দেশের প্রতিরক্ষ
ভারতের সংকল্প তখনই পূরণ হবে, যখন গিলগিট-বালতিস্তান- পার অধিকৃত কাশ্মীর দেশের সঙ্গে যুক্ত হবে। এদিন কাশ্মীরের বদগাঁওতে পদাতিক বাহিনীর ৭৬ তম বার্ষিকীতে শৌর্ষ দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এমনটাই মন্তব্য করলেন দেশের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। এই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন জম্মু ও কাশ্মীরের উপ রাজ্যপাল মনোজ সিনহা।
|
ভারত ভাগ হওয়ার পরে পাকিস্তান আসল রং দেখিয়েছে
রাজনাথ সিং এদিন যে জায়গা থেকে ভাষণ দেন, সেখানকার ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। এই জায়গা থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রথম যুদ্ধে জম্মু ও কাশ্মীর থেকে কাবালি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়িয়েছিল। প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, তিনি সব শহিদদের সামনে মাথা নত করছেন। যাঁরা হানাদারদের নৃশংস আক্রমণ থেকে এই দেশকে মুক্ত করতে জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।
|
ফল ভুগতে হবে পাকিস্তানকে
পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের জনগণের বিরুদ্ধে নৃশংসতা চালানোর জন্য প্রতিরক্ষামন্ত্রী পাকিস্তানের নিন্দা করেন। তিনি বলেন, ভারতীয়দের ওপরে অমানুষিক অত্যাচার করা হয়েছে। হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, এর জন্য ফল ভুগতে হবে। পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে পুনরুদ্ধারের ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, গিলগিট-বালতিস্তানে পৌঁছনোর পরে জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখ এই দুই কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্য অর্জিত হবে।
আমরা লক্ষ্য অর্জন করব
শৌর্য দিবসে দেওয়া ভাষণে প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, সরকার সবেমাত্র জম্মু-কাশ্মীর ও লাদাখে উন্নয়নের যাত্রা শুরু করেছে। আমরা যখন গিলগিট-বালতিস্তানের পৌঁছব, তখন আমরা আমাদের লক্ষ্য অর্জন করব। পদাতিক দিবস পালন করা হয় স্বাধীন ভারতের প্রথম সামরিক অভিযানের স্মরণে। ১৯৪৭-এর ২৭ অক্টোবর ভারত পাকিস্তানের আক্রমণ প্রতিহত করে। শিখ রেজিমেন্টের প্রথম ব্যাটেলিয়নের জওয়ানরা এই বিজয় এনেছিলেন।
|
রাজনৈতিক দলগুলিকে নিশানা
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
রাজনাথ
সিং
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
আঞ্চলিক
দলগুলিকে
কটাক্ষ
করেন।
তিনি
বলেন,
এখানে
কিছু
নেতার
আত্মকেন্দ্রিক
রাজনীতির
কারণে
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
জনগণ
সরকারের
সব
সুবিধা
গ্রহণ
করতে
পারেনি।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বলেন,
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
জনগণের
ওপরে
সন্ত্রাস
চাপিয়ে
দিতে
ধর্ম
ও
কাশ্মীরিয়তের
নাম
ব্যবহার
করা
হয়েছিল।
তিনি
বলেন
জম্মু
ও
কাশ্মীরের
যখন
নিরাপত্তা
বাহিনী
সন্ত্রাসবাদী
এবং
তাদের
সাহায্যকারীদের
নিশানা
করে.
সেই
সময়
দেশের
মানবাধিকার
কর্মীদের
একাংশ
কাঁদতে
শুরু
করেন।
আর
যখন
এই
সন্ত্রাসবাদীরা
নিরাপত্তা
বাহিনীকে
আক্রমণ
করে,
তখন
এইসব
মানবাধিকারকর্মীদের
দেখা
পাওয়া
যায়
না।
তিনি
বলেন,
জম্মু
ও
কাশ্মীর
নয়ের
দশকের
শুরুতে
কালো
দিন
দেখেছে।
সেই
সময়
কাশ্মীরি
পণ্ডিতরা
কাশ্মীর
ছাড়কে
বাধ্য
হয়েছিলেন।
ঘৃণার ভাষণের মামলায় SP নেতা আজম খান দোষী সাব্যস্ত! তিন বছরের সাজা ঘোষণা আদালতের