২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে শক্তির যোগানের মূল উৎস হবে চাঁদ
আগামিদিনে ভারতে যত ধরনের শক্তির প্রয়োজন হবে, তার উৎস হতে চলেছে চাঁদ। এই উপগ্রহই আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বস্তুত পৃথিবীবাসীর সমস্ত শক্তির চাহিদা পূরণ করবে।
নয়াদিল্লি, ১৯ জানুয়ারি : আগামিদিনে ভারতে যত ধরনের শক্তির প্রয়োজন হবে, তার উৎস হতে চলেছে চাঁদ। এই উপগ্রহই আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে বস্তুত পৃথিবীবাসীর সমস্ত শক্তির চাহিদা পূরণ করবে। ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর এক বিশিষ্ট বিজ্ঞানী এমনটা দাবি করেছেন।
ইনি কিন্তু মানুষ নন, রোবট
'বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল' রহস্যের সমাধান করলেন বিজ্ঞানীরা!
এস পিল্লাই নামে ইসরোর এই বিজ্ঞানী গবেষক, শক্তি সম্পর্কিত এই সম্মেলনে জানিয়েছেন, দেশে প্রয়োজনীয় সমস্ত ধরনের শক্তির চাহিদা আমরা চাঁদ থেকে নিয়ে পূরণ করতে পারব। কারণ চাঁদে প্রচুর পরিমাণে হিলিয়াম-৩ রয়েছে।
তিনি জানিয়েছেন, ২০৩০ সালের মধ্যেই এমনটা করা সম্ভব হবে। কল্পনা চাওলা স্পেস পলিসি ডায়লগ, যার উদ্যোক্তা ছিল অবজার্ভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন- তাদের সম্মেলনেই এমনটা দাবি করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানী পিল্লাই।
সৌরজগতে আরও একটি বামন গ্রহের অস্তিত্ব পেলেন বিজ্ঞানীরা
এই দেশে প্রথম খোঁজ মিলেছিল এইচআইভি ভাইরাসের
ইসরোর এই কৃতী বিজ্ঞানী এর আগে ব্রহ্মস এয়ারোস্পেস-এর প্রধান ছিলেন। বলেছেন, চাঁদের শুকনো মাটি খনন করতে হবে। তার মধ্যেই রয়েছে প্রচুর পরিমাণে হিলিয়াম-৩। এই প্রকল্পকেই আপাতত পাখির চোখ করেছে ইসরো।
এবার জলের ফোঁটায় চলবে কম্পিউটার
এবার শুধু রোদে দিলেই পরিষ্কার হবে নোংরা জামাকাপড়
জানা গিয়েছে, শুধু ভারত নয়, চাঁদ থেকে হিলিয়াম সংগ্রহে চেষ্টা করে চলেছে অন্য দেশও। মজাচ্ছলে ইসরোর বিজ্ঞানী পিল্লাই জানিয়েছেন, আর কয়েকদশক বাদে চাঁদে মধুচন্দ্রিমা করতে যাবে মানুষ।