এলএসিতে জোড়া সেতু চিনের , উত্তর দিতে প্রস্তুতি ভারতের
Array
চিন নতুন করে সীমান্তে সমস্যা তৈরি করছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় প্যাংগং লেকের দুই ধারে বানিয়েছে একটা নয় এক্কেবারে জোড়া ব্রিজ। এই ব্রিজ ভারতের সীমারেখার বাইরে হলেও তারা যে সীমান্তে চাপ বাড়ানোর জন্য এই কাজ করছে তা স্পষ্ট। তাই উত্তর দিতে প্রস্তুত ভারতীয় সেনাও। সম্প্রতি নতুন সেনাপ্রধান নিয়োগ হয়েছে সেনায়। এই পদ পেয়েছেন জেনারেল মনোজ পান্ডে। তিনি পূর্ব লাদাখে চিনা পিপলস লিবারেশন আর্মির কাজ নিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর পাল্টা উত্তর দিতে প্রস্তুত। তাই এখানে নিরাপত্তা নিয়ে পর্যালোচনা করেছেন নতুন সেনা প্রধান।
চলছে প্রস্তুতি
চিনা
সেনাবাহিনী
১৬
কিলোমিটারের
একটি
ডবল-স্প্যান
সেতু
নির্মাণ
করেছে।
তার
জন্যই
সেনা
প্রধান
মনোজ
পান্ডে
নিরাপত্তা
নিয়ে
পর্যালোচনা
করেছেন।
পয়লা
মে
সেনা
প্রধান
হিসাবে
দায়িত্ব
নেওয়ার
পরে
পূর্ব
লাদাখে
এটি
ছিল
তাঁর
লাদাখ
সীমান্তের
প্রথম
সফর।
সূত্রের
খবর
জেনারেল
পান্ডে
পূর্ব
লাদাখে
১৫৯৭
কিলোমিটার
এলএসি
বরাবর
ভারতীয়
সেনা
মোতায়েন
নিয়ে
সন্তুষ্ট
ছিলেন,
কিন্তু
দখলকৃত
আকসাই
চিন
এলাকায়
পিএলএ
দ্বারা
সামরিক
অবকাঠামোগত
উন্নতির
বিষয়টিকে
গুরুত্ব
দিয়ে
দেখছেন
তিনি।
কেন গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে ?
আসলে পিএলএ এয়ার ফোর্স ডেমচোক জুড়ে গার গুন্সায় এবং জিনজিয়াংয়ের হোতান এয়ারবেসে তাদের সেনা এবং বোমারু বিমান স্থাপন করেছে। তাই এই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছেন মনোজ পান্ডে। এলএসি বরাবর রাস্তা ও সেতু বরাবর ভারতীয় সেনাবাহিনী মোতায়েন রয়েছে যা যেকোন সামরিক জরুরী পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য প্রস্তুত। ভারতীয় সেনার স্যাটেলাইট ছবি অনুসারে, খুরনাক ফোর্টে প্যাংগং সো-এর সংকীর্ণ অংশের উপর নির্মিত প্রথম সেতুটি ৬ মিটার চওড়া ছিল এবং জিপগুলি যাবার ক্ষমতা রয়েছে এর উপর দিয়ে। খুরনাক ফোর্টে, প্যাংগং সো মাত্র ৩৫৪ মিটার চওড়া এবং তাই পিএলএ দ্রুত সৈন্য মোতায়েনের জন্য এটি সেতু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
জোড়া সেতু
ভারতীয় সেনাবাহিনী উল্লেখ করেছে যে বর্তমানে প্রথম সেতুর পাশাপাশি নির্মিত দ্বিতীয় সেতুটি ১১ মিটার চওড়া এবং এর ৭০ টন ভার বহন করার ক্ষমতা রয়েছে, যা সবচেয়ে ভারী চিনা ট্যাঙ্কের ওজনের চেয়েও বেশি। জানা গিয়েছে পিএলএ ইঞ্জিনিয়াররা ইতিমধ্যেই ব্রিজ থেকে চুশুল জুড়ে মোল্ডো গ্যারিসন পর্যন্ত একটি রাস্তা এবং স্প্যাংগুর সোর পিছনে একটি পিএলএ সামরিক বেস ক্যাম্প তৈরি করছে৷
ভারত কী চাইছে ?
সূত্রের
খবর
যে
খুরনাক
ফোর্ট
এলাকায়
দুই
সেতু
ভারতের
এলএসি
বাইরে
এবং
তাই
প্রযুক্তিগতভাবে
১৯৫৯
সালে
পিএলএ
দখল
করা
অঞ্চলে,
চিনা
সৈন্যরা
টহল
দিচ্ছে।
ভারতীয়
সেনাবাহিনী
চায়
পিএলএ
প্রথমে
পিপিটি
১৫
এ
এপ্রিল
২০২০-র
স্থিতাবস্থা
ফিরিয়ে
নিয়ে
আসুক
এবং
তারপর
ডেপসাং
বুলগে
(ডিবিও
সেক্টরের
দক্ষিণে)
এবং
ডেমচোকের
চার্ডিং
নুল্লা
জংশনে
চিনের
টহল
দেওয়া
নিয়ে
যে
সমস্যা
রয়েছে
ভারতের
সেগুলি
তারা
সমাধান
করুক।
যতক্ষণ
না
এই
বিষয়গুলির
দিকে
চিন
নজর
দিচ্ছে
ততক্ষণ
নয়াদিল্লি
বেজিংয়ের
সাথে
সম্পর্ক
স্বাভাবিক
করবে
না
বলে
খবর
মিলছে।