আকসাই চিন নিয়ে বিতর্ক! ম্যাপ মুছতে উইকিপিডিয়াকে কড়া চিঠি মোদী সরকারের
উইকিপেডিয়া ( wikipedia)কে কড়া বার্তা ভারত সরকারের। আমেরিকায় এই অলাভজনক এই সংস্থার তরফে আকসাই চিনকে চিনের অংশ বলে দেখানো হয়েছে। এখানেই আপত্তি নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi) নেতৃত্বাধীন সরকারের। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য উইকিপেডিয়া অনলাইন তথ্যের
উইকিপিডিয়া ( wikipedia)কে কড়া বার্তা ভারত সরকারের। আমেরিকায় এই অলাভজনক এই সংস্থার তরফে আকসাই চিনকে চিনের অংশ বলে দেখানো হয়েছে। এখানেই আপত্তি নরেন্দ্র মোদীর (narendra modi) নেতৃত্বাধীন সরকারের। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য উইকিপেডিয়া অনলাইন তথ্যের অন্যতম জনপ্রিয় ভাণ্ডার। বিষয়টি নিয়ে উইকিপিডিয়ার মন্তব্য এখনও জানা যায়নি।
খেজুরির পর এবার উত্তপ্ত নন্দীগ্রাম! শুভেন্দু ঘনিষ্ঠদের ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য ঘিরে জল্পনা
২৭ নভেম্বর উইকিপেডিয়াকে চিঠি
২৭
নভেম্বর
ইলেকট্রনিক্স
এবং
তথ্যপ্রযুক্তি
মন্ত্রকের
সচিব
অজয়
সাহানি
উইকিপিডিয়াকে
চিঠি
দেন
বলে
জানা
গিয়েছে।
যেখানে
তিনি
তথ্য
প্রযুক্তি
আইনের
৬৯এ
ধারায়
সরকারি
আদেশ
নামার
কথা
স্মরণ
করিয়ে
দিয়েছেন।
সূত্রের
খবর
অনুযায়ী,
সেখানে
তিনি
আরও
উল্লেখ
করেছেন,
এটি
ভারতের
আঞ্চলিক
অখণ্ডতাকে
লঙ্ঘন
করেছে।
পাশাপাশি
ভারত
সরকারের
তরফে
আরও
অভিযোগ
করা
হয়েছে
এর
মাধ্যমে
জাতির
সার্বভৌমত্ব
এবং
সম্প্রীতি
বিঘ্নিত
হওয়ার
সম্ভাবনা
তৈরি
হয়েছে।
তথ্য
প্রযুক্তি
আইনের
৬৯এ
ধারা
অধীনে
এই
আদেশ
কার্যকর
করে
এই
ম্যাপ
মুছে
দিতে
হবে।
সূত্রের
আরও
খবর,
ওই
সচিব
জানিয়েছেন,
ম্যাপটিকে
ভুল
ভাবে
প্রকাশ
করা
হয়েছে।
জানা
গিয়েছে,
এক
ব্যক্তি
উইকিপেডিয়ার
এই
ভুল
ম্যাপ
টুইটারের
মাধ্যমে
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের
নজরে
আনেন।
এব্যাপারে
কেন্দ্রীয়
সরকারের
সামনে
দুটি
পথ
খোলা
রয়েছে।
উইকিপেডিয়ার
বিরুদ্ধে
ফৌজদারি
আইন
প্রয়োগ
করা,
তা
না
হলে
আইনের
ধারা
বলে
ওই
ওয়েবসাইটকে
ভারতে
নিষিদ্ধ
করে
দেওয়া।
প্রসঙ্গত
উল্লেখ্য
এর
আগে
ভারত
সরকারের
তরফে
চিনের
সঙ্গে
সম্পর্কযুক্ত
প্রায়
২৫০
টির
মতো
মোবাইল
অ্যাপ
দেশে
নিষিদ্ধ
করে
দেয়।
আগেও উইকিপিডিয়াকে নিয়ে বিতর্ক
আগেও উইকিপিডিয়াকে নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। যেখানে ভারত ও ভূটানের বিতর্কিত মানচিত্র প্রকাশ করা হয়েছিল। এবং দুদেশের সম্পর্ক এবং আলোচনা নিয়েও ভুল তথ্য পরিবেশন করা হয়েছিল।
তথ্যের ভাণ্ডার উইকিপিডিয়া
অনলাইন তথ্যের অন্যতম ভাণ্ডার হল উইকিপিডিয়া। এটি চলে স্বেচ্ছাসেবকদের তথ্য সংগ্রহের ভিত্তিতে। যা কিনা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে একেবারেই আলাদা। যদিও সেখানে সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ার মতোই সমস্যা তৈরি হয়েছে।
সেপ্টেম্বরে টুইটারকে চিঠি দিয়েছিল সরকার
শুধু এই ঘটনাই নয়, এইবছরের সেপ্টেম্বরে দেশের মানচিত্র ভুলভাবে প্রকাশের জেরে টুইটারকে নোটিশ দিয়েছিল সরকার। সেখানে লে-কে চিনের মধ্যে দেখানো হয়েছিল। এনিয়ে টুইটারের কাছ থেকে ব্যাখ্যাও চাওয়া হয়েছিল। কেন টুইটারের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছিল সরকার।