করোনায় মৃত্যুহার ঠেকাতে বিশেষ সহায়ক হচ্ছে না প্লাজমা থেরাপি, বলছেন এইমসের চিকিৎসকরা
করোনায় মৃত্যুহার ঠেকাতে বিশেষ সহায়ক হচ্ছে না প্লাজমা থেরাপি, বলছেন এইমসের চিকিৎসকরা
প্রাণঘাতী
করোনার
আক্রমণে
স্তব্ধ
গোটা
বিশ্ব।
ইতিমধ্যেই
সারা
পৃথিবীতে
আক্রান্তের
সংখ্যা
১
কোটি
৯০
লক্ষের
গণ্ডি
পার
করেছে।
পাশাপাশি
মারা
গেছেন
৭
লক্ষেরও
বেশি
মানুষ।
এমতাবস্থায়
চিকিৎসক
থেকে
বিজ্ঞানী
সকলেই
করোনা
নির্মূলনের
উপায়
খুঁজতে
বিশ্বজুড়েই
নিরন্তর
গবেষণা
চালাচ্ছেন।
কিন্তু
তারপরেও
এখনও
পর্যন্ত
বিশেষ
কোনও
সুখবর
মেলেনি।
এদিকে
করোনা
চিকিৎসার
ক্ষেত্রে
এর
আগে
প্লাজমা
থেরাপি
আশার
আলো
দেখালেও
বর্তমানে
এই
পদ্ধতিতে
মৃত্যুহার
ঠেকানোর
ক্ষেত্রে
নিরাশার
কথা
শোনাচ্ছেন
এইমসের
চিকিৎসকেরা।
ইতিমধ্যেউ
এইমসের
ডাইরেক্টর
ডঃ
রণদীপ
গুলেরিয়া
সংবাদমাধ্যমে
প্লাজমা
থেরাপির
ট্রায়ালের
প্রসঙ্গে
বেশ
কিছু
গুরুত্বপূর্ণ
তথ্যের
কথা
জানান।
তাঁর
মতে
এই
পদ্ধতিতেও
বিশেষ
আশানুরূপ
ফল
মেলেনি।
ডঃ গুলেরিয়া জানিয়েছেন, ৩০ জন করোনা থেকে সেরে ওঠা রোগীর শরীর থেকে অ্যান্টিবডি নিয়ে করোনা আক্রান্তদের শরীরে অ্যান্টিবডি প্রয়োগের মাধ্যমে প্লাজমা থেরাপি শুরু করা হলেও মৃত্যুহারে কোনো হেরফের নজরে পড়েনি। গবেষকরা মূলত দুটি বিভাগে পরীক্ষানিরীক্ষা চালান। প্রথম বিভাগের রোগীদের প্লাজমা থেরাপির সাথে সাথে সাধারণ চিকিৎসা করা হলেও দ্বিতীয় বিভাগের রোগীদের শুধুমাত্র সাধারণ চিকিৎসাই করা হয়। ডঃ গুলেরিয়ার মতে, দুটি বিভাগের মধ্যে মৃত্যুহার সংক্রান্ত কোনো হেরফের চোখে পড়েনি।
প্লাজমা থেরাপির ক্ষেত্রে মূলত এবিও কম্প্যাটিবিলিটি ও ক্রস-ম্যাচিংয়ের উপর নির্ভরশীল এইমসের গবেষকরা। জাতীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বিধি অনুযায়ী, এই ক্ষেত্রে একজন রোগীকে ৪-১৩ মিলিগ্রাম/কেজি হিসেবে দুইঘন্টার মধ্যে ২০০ মিলিগ্রামের ডোজ দেওয়া হচ্ছে। গবেষকদের মতে, বর্তমানে কম ঝুঁকিপূর্ণ করোনা রোগীদের অক্সিজেনের দরকার পড়লে স্টেরয়েডের বদলে প্লাজমা থেরাপির কথা ভাবা হচ্ছে। যদিও আগামীতে এই খাতেআর কতটা সাফল্য আসে তা সময় বলবে।
আমন্ত্রণ না পেলেও অযোধ্যায় ভূমি পুজোর প্রথম প্রসাদ তুলে দেওয়া হল দলিত পরিবারের হাতে