বেশিরভাগ আসনেই জেডিইউ-র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আরজেডি, জোটে থেকেও বাড়তি অ্যাডভান্টেজ বিজেপির
বেশিরভাগ আসনেই জেডিইউ-র প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আরজেডি, জোটে থেকেও বাড়তি অ্যাডভান্টেজ বিজেপির
দিন
যত
এগোচ্ছে
ততই
চড়ছে
বিহার
নির্বাচনের
পারদ।
এদিকে
নীতীশ
নেতৃত্ব
নিয়ে
প্রশ্ন
তুলে
ইতিমধ্যেই
এনডিএ
জোটে
না
হাঁটার
সিদ্ধান্ত
নিয়ে
চিরাগ
পাসোয়ানের
লোক
জনশক্তি
পার্টি।
এদিকে
মুসলিম
ও
দলিত
ভোটের
কথা
মাথায়
রেখে
বিহারে
ইতিমধ্যেই
তৃতীয়
ফ্রন্ট
তৈরি
করে
ফেলেছে
আসাদউদ্দিন
ওয়েইসির
এআইএমআইএম
এবং
মায়াবতীর
বিএসপি।
অন্যদিকে
ওয়াকিবহাল
মহলের
ধারণা
সংখ্যালঘু
ও
দলিত
ভোট
ব্যাঙ্কে
বড়সড়
থাবা
বসাবে
কংগ্রেস-আরজেডি-বামেদের
বিরোধী
মহাজোট।
এমতাবস্থায়
জেডিইউ-র
সঙ্গে
জোটের
রাস্তায়
হাঁটালেও
আসন্ন
বিহার
নির্বাচনে
জেডিইউ-র
থেকে
বাড়তি
সুবিধা
পেতে
চলেছে
বিজেপি।
এদিকে বিহারের ২৪৩টি বিধানসভা আসনের মধ্যে বর্তমানে এনডিএ জোট থেকে বিজেপি ও জেডিইউ যথাক্রমে ১১০ ও ১১৫টি আসনে বিরোধী জোটের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চলেছে। কিন্তু আসন ভাগাভাগির ফলে তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে দেখা যাচ্ছে যে আসনগুলিতে জেডিইউ লড়তে চলছে তার বেশিরভাগেই উল্টোদিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা লালুপ্রসাদের আরজেডি প্রার্থীরা। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণ লালু-নীতীশের সম্পর্কের তিক্ততার কথা সকলেরই জানা। উল্টে কংগ্রেস ও বামেদের সাথে আসন ভাগাভাগির নিজেদের দখলে থাকা আসনগুলিতে মারণ কামড় দিতে প্রস্তত তেজস্বী যাদবও। এমতাবস্থায় ওই আসনগুলিতে আরজেডি ভালো ফল করলে ঘুরি লাভবান হতে পারে গেরুয়া শিবির। আর তাতেই বিহারের রাজনীতির ময়দানে বিজেপির পায়ের তলার মাটিও আরও শক্ত হবে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলে।
বর্তমান তালিকায় দেখা যাচ্ছে মোট ১১৫টি আসনের মধ্যে ৭৭টিতেই আরজেডি প্রার্থীদের মুখোমুখি হতে হবে জেডিইউ প্রার্থীদের। অন্যদিকে মোট আসনের মাত্র ৩০ শতাংশ আসন বা সহজ করে বললে ৩৮টির কাছাকাছি আসনে তুলনামূলক সহজ জয় পেতে পারে নীতীশ শিবির। অন্যদিকে বিহার ভোটের প্রাক্কালে বিজেপির বি-টিম হিসাবে কাজ করাতেই বিগত কয়েক বছরেই গোটা রাজ্যে সংখ্যালঘুদের অনেকটাই ভরসা হারিয়েছে জেডিইউ। আর এই সমীকরণ মাথায় রেখেই বর্তমানে খানিকটা হলেও চিন্তিত জেডিইউ নেতৃত্ব।
করোনা টিকা আবিষ্কারের আগেই ৫২ কোটি ইনজেকশন মজুতের লক্ষ্যে ইউনিসেফ, খোঁজ চলছে হিমঘরের