ভারতের অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে সুখবর শোনালেন আইএমএফ প্রধান গীতা গোপীনাথ
গীতা গোপীনাথ জানিয়েছেন, ২০২০ সালে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হবে। অথচ কয়েকদিন আগে তিনি সেটা কমিয়ে ৬.১ করেছিলেন।
এই প্রথম কোনও অর্থনীতিবিদের মুখে ভারতের অর্থনীতির ভবিষ্যত নিয়ে সুখবর শোনা গেল। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) এর মুখ্য অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ জানিয়েছেন, ২০২০ সালে ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির হার ৭ শতাংশ হবে। অথচ কয়েকদিন আগে তিনি সেটা কমিয়ে ৬.১ করেছিলেন।
যদিও
গীতার
দাবি
তাঁর
এই
পূর্বাভাস
সামান্য
ইতিবাচক।
কারণ
ভারতের
আর্থিক
দশা
যেভাপে
তলানিতে
এসে
ঠেকেছে
তাতে
এই
সামান্য
উর্ধ্বগতিতে
খুব
একটা
লাভ
হবে।
কারণ
ভারতের
এই
আর্থিক
দশার
কারণে
বিভিন্ন
ক্ষেত্রে
যে
বিপুল
পরিমাণ
ঘাটতি
দেখা
দিয়েছে
সেটা
পূরণ
করতে
এখনও
বেশ
কিছুদিন
সময়
লেগে
যাবে।
মোদী
সরকার
যদিও
আগামী
পাঁচ
বছরে
দেশকে
৫
ট্রিলিয়ন
অর্থনীতির
দেশে
পৌঁছে
দেওয়ার
প্রতিশ্রুতি
দিয়েছেন।
কিন্তু
তারপর
থেকে
ব্যাঙ্কিং
সেক্টর
থেকে
একাধিক
ক্ষেত্রের
অবস্থা
পড়তে
শুরু
করেছে।
শেয়ার
বাজারে
লাগাতার
ধস.
টাকার
দামের
পতন
দেশের
অর্থনীতিকে
আরও
তলানিতে
নিয়ে
গিয়েছে।
পরিস্থিতি
যে
যথেষ্ট
উদ্বেগজনক
সেটা
আঁচ
করতে
পেরেই
কেন্দ্রীয়
সরকার
একের
পর
এক
বাণিজ্য
নীতিতে
বদল
এনেছে।
একাধিক
দ্রব্যের
শুল্ক
কমিয়েছেন।
জিএসটিও
কমানো
হয়েছে
একাধিক
পণ্যের।
কিন্তু
তারপরেও
পরিস্থিতি
ঠিক
হয়নি।
গ্রামাঞ্চলের
আয়
কমেছে।
নন
ব্যাঙ্কিং
সেক্টরেও
একাধিক
সমস্যা
তৈরি
হয়েছে।
রিয়েল
এস্টেটের
ক্ষেত্রেও
সংকট
বাড়ছে।
প্রায়
থমকে
গিয়েছে
ব্যবসা।
নির্মাণ
শিল্পকে
চাঙ্গা
করতে
কেন্দ্রীয়
সরকার
১০,০০০
কোটি
টাকা
আর্থিক
অনুদানের
কথা
ঘোষণা
করেছে।
তার
পরেও
বিনিয়োগে
ঘাটতি
থেকে
যাচ্ছে।
এদিকে
দেশের
আর্থিক
অবস্থা
ফেরাতে
গিয়ে
ধাক্কা
লাগছে
কোষাগারে।
রাজস্ব
সংগ্রহে
বিপুল
ঘাটতি
দেখা
দিয়েছে।
চলতি
মাসে
জিএসটি
সংগ্রহ
অনেকটাই
কমেছে।
এই
পরিস্থিতির
জন্য
নোট
বাতিলের
সিদ্ধান্তকেই
দায়ি
করেছেন
গীতি
গোপীনাথ।
মোদী
সরকারের
এই
সিদ্ধান্তে
সংগঠিত
ক্ষেত্রে
আঘাত
হেনেছে।
যার
প্রভাব
পড়ছে
এখন।