তিনের বেশি করোনা কেস হলে বেঙ্গালুরুর আবাসনগুলি কনটেইনমেন্ট জোন, ঘোষণা বিবিএমপির
তিনের বেশি করোনা কেস হলে বেঙ্গালুরুর আবাসনগুলি কনটেইনমেন্ট জোন, ঘোষণা বিবিএমপির
দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের কেস চড়চড়িয়ে বাড়ছে। তার ওপর আবার ওমিক্রন আতঙ্কে তটস্থ দেশবাসী। মহারাষ্ট্র–দিল্লির পর কর্নাটকেও করোনা সংক্রমণ রীতিমতো চিন্তা বাড়িয়েছে। ইতিমধ্যেই ব্রুহত বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকার (বিবিএমপি) পক্ষ থেকে এই শহরের হাউজিং সোসাইটি, আবাসন ও অন্যান্য ফ্ল্যাটগুলিতে কোভিড–১৯ বিধি সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে।
এই নোটিসে বলা হয়েছে, যদি কোনও আবাসন বা হাউজিং সোসাইটিতে তিনজনের বেশি কোভিড–১৯ কেস ধরা পড়ে তবে সেই আবাসন বা হাউজিং সোসাইটি কমপক্ষে সাতদিনের জন্য 'কনটেইনমেন্ট জোন’ হিসাবে ঘোষণা করা হবে। সেখানকার সব বাসিন্দাদের টেস্ট, কনট্যাক্ট ট্রেসিংয়ের বিস্তারিত তথ্য ও পর্যবেক্ষণ করা হবে।
কর্নাটকে করোনা ভাইরাস কেসের বাড়বাড়ন্তের পর ইতিমধ্যেই রাজ্যের কংগ্রেস দলের পক্ষ থেকে ১০ দিন ব্যাপী হওয়া মেকেদাতু পদযাত্রা বাতিল করে দেওয়া হয়েছে। এই দলের পাঁচ নেতা করোনায় আক্রান্ত হওয়ার পর রামনগর পার্টি অফিসে এই সিদ্ধান্তের ঘোষণা করা হয়। এই পদযাত্রায় করোনা বিধি লঙ্ঘন করার জন্য ৬০ জনের বেশি কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। কর্নাটকে করোনার বাড়বাড়ন্ত সত্ত্বেও এ ধরনের পদযাত্রা করা নিয়ে তীব্র নিন্দার মুখে পড়তে হয়েছে কংগ্রেসকে। বুধবার সন্ধ্যায় রাজ্যে করোনা কেস ৪৪ শতাংশ লাফ দিয়ে বেড়ে গিয়েছে, ২১ হাজারের বেশি কেস রিপোর্ট হয়েছে।
এই করোনা টিকার থার্ড ডোজ ওমিক্রন মোকাবিলায় সক্ষম, বলছে গবেষণা
রাজ্যের
স্বাস্থ্যমন্ত্রী
ডঃ
কে
সুধাকর
বলেছেন
যে
গত
২৮
ডিসেম্বর
বেঙ্গালুরুতে
২৬৯
টি
সহ
রাজ্যে
৩৫৬টি
করোনা
কেস
ছিল।
৫
জানুয়ারি
বেঙ্গালুরুতে
৩,৬০৫টি
করোনা
কেস
দেখা
যায়
এবং
গোটা
রাজ্য
জুড়ে
৬৪১টি।
এরপর
১১
জানুয়ারি
বেঙ্গালুরুতে
১০,৮০০
করোনা
কেস
ও
গোটা
রাজ্যে
৩,৬৭৩টি
কেস।
তিনি
বলেন,
'২৮
ডিসেম্বর
থেকে
১১
জানুয়ারি
এই
১৫
দিনের
মধ্যে
বেঙ্গালুরুর
শহুরে
জেলায়
৩২.৬৪
শতাংশ,
বিবিএমপিতে
৩২.৬৫
শতাংশ
ও
রাজ্যে
৩৪.৪৪
শতাংশ
করোনা
কেস
বেড়েছে।’
স্বাস্থ্য
মন্ত্রী
এও
জানিয়েছেন
যে
প্রথম
ওয়েভের
সময়
১০–১২
দিন
লাগ
কেস
দ্বিগুণ
হতে
ও
দ্বিতীয়
ওয়েভের
সময়
সেই
সময়টা
ছিল
৮
দিন।
কিন্তু
তৃতীয়
ওয়েভে
দেখা
গিয়েছে
যে
প্রত্যেক
২দিন
বা
আড়াই
দিনের
মাথায়
করোনা
কেস
দ্বিগুণ
হচ্ছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী
তাই
জানিয়েছেন
যে
ভ্যাকসিনের
উভয়
ডোজ
নেওয়া
তাই
প্রত্যেকের
জন্য
গুরুত্বপূর্ণ।
তিনি
জানিয়েছেন
১–১১
জানুয়ারির
মধ্যে
রাজ্যে
৬২,৬৪১টি
করোনা
সক্রিয়
কেস
ছিল
এবং
তাঁদের
মধ্যে
৬
শতাংশ
হাসপাতালে,
১
শতাংশ
কোভিড
কেয়ারে
ভর্তি
ও
বাকি
৯৩
শতাংশের
বাড়িতেই
আইসোলেশনে
চিকিৎসা
হয়েছে।