কনটেন্টমেন্ট জোন গুলি চিহ্নিত করাই এখন কেন্দ্রের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ
কনটেন্টমেন্ট জোন গুলি চিহ্নিত করাই এখন কেন্দ্রের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ
ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে থেকে ১০টি জেলাকে রেড জোনের অন্তুর্ভূক্ত করেছে কেন্দ্র। তবে কন্টেন্টমেন্ট জোন গুলি চিহ্নিত করাই আগামীতে বড়সড় মাথাব্যাথার কারণ হতে পারে বলে মনে করছে কেন্দ্র। বর্তমানে কন্টেন্টমেন্ট জোন গুলিতে লকডাউন ১০০ শতাংশ কার্যকর করাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ বলে মত বিশেষজ্ঞদের।
১৭ই মে পর্যন্ত চলবে তৃতীয় দফার লকডাউন
ইতিমধ্যেই দ্বিতীয় দফার লকডাউন শেষে তৃতীয় দফার লকডাউন শুরু হতে চলেছে গোটা দেশ জুড়ে। ৪ঠা মে থেকে সেই লকডাউন শুরু হবে। জারি থাকবে ১৭ই মে পর্যন্ত। শুক্রবারের সাংবাদিক বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এই ঘোষণা করা হয় বলে জানা যাচ্ছে। তৃতীয় দফার লকডাউনেও দেশ জুড়ে রেল, মেট্রো ও সড়ক পরিবহন বন্ধ থাকবে। বন্ধ থাকবে স্কুল, কলেজ সহ সমস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই।
কনটেন্টমেন্ট জোন গুলি সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ
তবে রেড জোন, গ্রিন ও অরেঞ্জ জোনের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধের বেশ কিছু ফারাক থাকবে বলে কেন্দ্রের নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলা গুলিকে বিভিন্ন জোনে ভাগ করার নিয়ম সম্পর্কে বলতে গিয়ে কনটেন্টমেন্ট জোন গুলি চিহ্নিতকরণ সম্পর্কে উদ্বেগ প্রকাশ করতে দেখা যায় স্বাস্থ্য বিভাগের যুগ্ম-সচিব লভ আগরওয়ালকে।
চলবে কড়া নজরদারি
পাশাপাশি কনটেন্টমেন্ট জোন গুলিতে প্রত্যহ নতুন আক্রান্তের নিখুঁত তালিকা প্রস্তুতি, লোকজনের যাতায়াতের উপর নিয়ন্ত্রণের কথাও বলে স্বাস্থ্য দফতর। অন্যদিকে কনটেন্টমেন্ট জোনের পাশ্ববর্তী এলাকা গুলিতেও মানুষের গতিবিধির উপর কড়া নজরদারি চালানোর পক্ষেও সায় দেওয়া হয়। যদিও গোটা গোটা দেশে লকডাউনের একই নিয়ম জারি থাকলেও রেড জোনের ক্ষেত্রে কিছু অতিরিক্ত নিয়ম পালন করতে হবে বা অতিরিক্ত কিছু বাধা-নিষেধ থাকবে বলে জানা যাচ্ছে।