প্রধানমন্ত্রী নয়, আমাকে চৌকিদারের দায়িত্ব দিন : নরেন্দ্র মোদী
শুক্রবার ঝাঁসির সমাবেশে বক্তব্য রাখতে উঠে, রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের প্রেক্ষিতে তাঁর সরাসরি প্রশ্ন, গোয়েন্দা সংস্থা কী করে একজন সাংসদের কাছে গোপন তথ্য ফাঁস করে? সরকারি কোনও পদাধিকার না থাকা সত্ত্বেও রাহুল গান্ধীকে কেন তথ্য জানাবে গোয়েন্দা সংস্থা? গোপনীয়তা নিয়ে যে ব্যক্তি কোনও শপথ নেননি সে কী করে নিজের বক্তৃতার জন্য গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য পেতে পারে সে বিষয় ভারতের জনসাধারণও জানতে চায় বলে মন্তব্য করেন তিনি। শুধু এই নয়, রাহুল গান্ধীর মন্তব্যকে কেন্দ্র করেই কংগ্রেসকে কটাক্ষ করেন মোদী। বলেন, মুজাফ্ফরনগরের কয়েকজন মুসলিম যুবকের আইএসআই-এর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার অতি গম্ভীর ও নিন্দনীয় মন্তব্য করেছেন তিনি। কিন্তু সরকার আপনাদের হাতে, উত্তরপ্রদেশে যে দল (সমাজবাদী পার্টি) ক্ষমতায় রয়েছে তারাও আপনাদের মিত্র। তবে ইউপিএ সরকারের নাগের ডগা দিয়ে এসে আইএসআই কী করে মুজাফ্ফরনগেরর মুসলিম যুবকদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে?
রাহুল
গান্ধীকে
আক্রমণ
করতে
তাঁর
পুরনো
বক্তৃতার
প্রসঙ্গও
টেনে
আনেন
মোদী।
বলেন,
কংগ্রেস
উপাধ্যক্ষ
বলেছিলেন
ঠাকুমার
মৃত্যু
ষড়যন্ত্রে
তিনি
ক্ষুব্ধ।
হাজার
শিখের
মৃত্যু
সেই
রাগেরই
প্রতিফলন
নয়
কী?
কংগ্রেস
সরকারের
সমালোচনা
করে
মোদী
বলেন,
কংগ্রেস
৬০
বছর
ধরে
ক্ষমতায়
রয়েছে।
কিন্তু
মাত্রা
৬০
মাস
সময়
পেলেই
দেশের
উন্নয়নের
সামগ্রিক
চেহারাটাই
বিজেপি
বদলে
দিতে
পারে
বলে
দাবী
গুজরাতের
মুখ্যমন্ত্রীর।
রাহুল
গান্ধীর
নাম
না
করেই
মোদীর
কটাক্ষ,
আজ
আপনাদের
কাছে
আমি
কাঁদতে
আসিনি,
নাতো
সেই
সব
নেতাদের
গল্প
শোনাতে
এসেছি
যাঁরা
চিরকাল
কেঁদে
গিয়েছেন।
জনতার
চোখের
জল
মুছে
যাবে
সেই
আত্মবিশ্বাসটা
জাগাতেই
তিনি
বদ্ধ
পরিকর।
এদিন
তিনি
জনতার
উদ্দেশে
বলেন,
প্রধানমন্ত্রী
নয়,
আমাকে
চৌকিদারের
দায়িত্ব
দিন।
আমি
দেশকে
এমনভাবে
রক্ষা
করব
যাতে
কারও
পাঞ্জা
ভারতের
দিকে
এগিয়ে
আসতে
না
পারে।
সূত্রের খবর অনুযায়ী এদিন মোদীর বক্তৃতা শুনতে প্রায় দু লক্ষ মানুষ এদিন ঝাঁসির সমাবেশে যোগ দেন।