মাথচাড়া দিচ্ছে খাদ্য সংকট, ক্ষুধা বাড়বে দেশে, জলবায়ু পরিবর্তনে শঙ্কার খবর শোনাচ্ছে রিপোর্ট
মাথাচাড়া দিচ্ছে খাদ্য সংকট, ক্ষুধা বাড়বে দেশে, জলবায়ু পরিবর্তনে শঙ্কার খবর শোনাচ্ছে রিপোর্ট
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বাড়ছে ভারতে। ক্রমশ খারাপ দিকে যাচ্ছে পরিস্থিতি। ভারতে নাকি খাদ্যের সংকট বাড়ছে। এবং তার অন্যতম কারণ এই জলবায়ু পরিবর্তন। এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ভারতে সেকারণে খাদ্য সংকট বাড়বে। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ভারতের খাদ্যের উৎপাদন ১৬ শতাংশ কমে গিয়েছে।
খাদ্য সংকট বাড়ছে রাজ্যে
কৃষি প্রধান দেশ ভারত। বর্ষা একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় এই দেশে। কিন্তু জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সেই হিসেব িনকেশ বদলে যাচ্ছে। তার প্রভাব পড়ছে ফলনে। তার জেরে খাদ্যের উৎপাদন কমছে। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে খাদ্য সংকট বাড়বে ভারতে। গত কয়েক বছরে ভারতে খাদ্যের উৎপাদন ১৬ শতাংশ কমেছে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে ক্ষুধা বাড়বে । এবং খারাপ পর্যায়ে যাবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। খাদ্য সংকট ৩০ শতাংশ বেড়ে যাবে বলে জানানো হয়েছে রিপোর্টে।
উৎপাদন কমছে দেশে
কৃষি প্রধান দেশ ভারত। বৃষ্টির উপরে অনেক কিছু নির্ভর করে দেশে। কখনও অতি বৃষ্টি তো কখনও অনাবষ্টিষ। তার সঙ্গে প্রবল গরম। চাষের জন্য প্রয়োজনীয় প্রাকৃতিক পরিবেশ আর থাকছে না ভারতে। যার জেরে ফলনে প্রভাব পড়ছে। কৃষি গবেষণা কেন্দ্রগুলি এই নিয়ে গবেষণা করে একাধিক তথ্য দিয়েছে। তাঁরা দাবি করেছেন চাষের জন্য উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হচ্ছে না দেশে। গত কয়েক বছরে বর্ষাতে কখনও অতিবৃষ্টি হচ্ছে কখনও গ্রীষ্মের দহন বাড়ছে। তার জেরে উৎপাদন কমছে দেশে।
তীব্র খাদ্য সংকট বাড়ব
উৎপাদন কমতে শুরু করেছে দেশে। যার জেরে খাদ্য সংকট তীব্র হবে। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে খাদ্য সংকট চরমে পৌঁছে যাবে। ২০৫০ সালের মধ্যে খাদ্য সংকট ৬০ শতাংশ পৌঁছে যাবে। যার জেরে দারিদ্র বাড়বে দেশে। আফ্রিকাতে যেমন খাদ্য সংকট তীব্র হতে শুরু করেছে। তেমন পরিস্থিতি ভারতে তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছেন তাঁরা। এমনিতেই খাদ্য দ্রব্যের দাম বাড়তে শুরু করেছে গোটা দেশে। মুদ্রাস্ফীতি রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। যার ফল ভোগ করছেন সাধারণ মানুষ।
আগে আসছে বর্ষা
এবার
বর্ষা
আগে
আসবে
রাজ্যে
এমনই
জানিয়েছে
আবহাওয়া
দফতর।
১৫
মে
আন্দামান
সাগরে
ঢুকে
পড়বে
দক্ষিণ-পশ্চিম
মৌসুমীবায়ু।
আর
কেরলে
প্রবেশ
করে
২৬
মে।
এমনিকে
৫
মে
কেরলে
দক্ষিণ
পশ্চিম-মৌসুমীবায়ু
প্রবেশ
করে।
সেটা
এবার
অনেক
আগেই
চলে
আসছে।
তবে
স্বাভাবিক
বর্ষার
কথা
জানিয়েছেন
আবহাওয়াবিদরা।
গত
কয়েকদিনে
প্রবল
দহন
থেকে
মুক্তি
মিলবে
দেশবাসীর।
কিন্তু
ফলনে
কতটা
প্রভাব
পড়বে
সেটাই
দেখার।
যদি
অতিবৃষ্টি
শুরু
হয়ে
যায়
তাহলে
ফলন
ক্ষতিগ্রস্ত
হবে।
আর তিনদিন পরেই আন্দামানে ঢুকবে দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমীবায়ু, এবার আগেই বর্ষা শুরুর ইঙ্গিত IMD-র