For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

লকডাউনের জেরে কী প্রভাব পড়তে চলেছে দেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের উপর?

Google Oneindia Bengali News

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প কী? ১৬ থেকে ৩শ' জনের কম কর্মীর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও কারখানা অনু, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের আওতায় পড়ে। ভারতের ২.৯ ট্রিলিয়ন ডলার অর্থনীতির এক-চতুর্থাংশই এর অধীনে। এসব শিল্প মূলত স্থানীয় বাজারের বিভিন্ন পণ্য সরবার করে, পাশাপাশি রপ্তানীতেও কিছুটা ভূমিকা রাখে। পুঁজি কম এবং সঞ্চয় সীমিত হওয়ায় উদ্যোক্তাদের ঝুঁকি মোকাবেলার ক্ষমতাও কম। তাই করোনা বিপর্যয়ে জনজীবন স্থবির হয়ে পড়ায় মারাত্মক হুমকিতে পড়তে যাচ্ছে কর্মসংস্থানে বড় ভূমিকা রাখা ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পগুলো।

দেশে মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের ৭ কোটি প্রতিষ্ঠান

দেশে মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের ৭ কোটি প্রতিষ্ঠান

এদিকে অর্থনীতিবিদ ডিকে আগরওয়াল আশঙ্কা প্রকাশ করেন যে দেশে যে ৬.৯ কোটি ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার ২৫ শতাংশই এই করোনা লকডাউনের জেরে বন্ধ করে দিতে বাধ্য হবে। ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত মেয়াদ ছিল করোনা ভাইরাস রোখার লকডাউনের। তবে সেই লকডাউন বেড়ে হয়েছে ৩ মে। এই পরিস্থিতিতে অর্থনীতি এক জায়গায় দাঁড়িয়ে পড়েছে। আর সব থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেস এই ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের ব্যবসা।

খাদের কিনারায় ঝুলে রয়েছে অর্থনীতি

খাদের কিনারায় ঝুলে রয়েছে অর্থনীতি

করোনার জেরে খাদের কিনারায় ঝুলে রয়েছে অর্থনীতি। সৌজন্যে ভারতে বাড়তে থাকা করোনা সংক্রমণের প্রকোপ। গত কয়েক সপ্তাহে প্রায় প্রতিদিনই নিয়ম করে শেয়ারবাজারে ধস নামছে বিনিয়োগকারীদের আশঙ্কার জেরে। করোনা ভাইরাসের জেরে বিশ্বজুড়ে মন্দা লক্ষ্য করা যাচ্ছিল বেশ কয়েক সপ্তাহ ধরেই। এর প্রভাব প্রথমে পরোক্ষ ভাবে পড়লেও পরে তা প্রত্যক্ষ ভাবেই পড়তে শুরু করে ভারতের উপর। আর জেরে দেশের বাণিজ্য ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন।

কতটা প্রভাবিত বাণিজ্য

কতটা প্রভাবিত বাণিজ্য

বিশ্বজুড়ে করোনা প্রাদুর্ভাব দেখা দিতেই ভারতের ৫৩ শতাংশ বাণিজ্য প্রভাবিত হয়েছিল। সেই পরিমাণ এখন ৭৩ শতাংশে গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এর জেরে দেশের ৫০ শতাংশ কোম্পানিতে অর্ডার পাওয়ার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ ঘাটতি দেখা দিয়েছে।

 নগদ প্রবাহ কমে গিয়েছে

নগদ প্রবাহ কমে গিয়েছে

এদিকে করোনার জেরে নগদ প্রবাহ কমে গিয়েছে। দেশের ৮০ শতাংশ সংস্থার নগদ প্রবাহে টান পড়েছে। কাচা মাল ও উৎপাদন নিয়ে চাপে পড়েছে কম বেশি সব সংস্থা। চাহিদার অভাবে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত পিছিয়ে যাচ্ছে উৎপাদনের মাত্রা। পরবর্তীতে এই উৎপাদন আরও পিছিয়ে যাবে বলেই ধরে নেওয়া যায়। এদিকে ক্ষুদ্র ও মাঝআরি শিল্প মূলত নগদের উপরের ভর করেই চলে।

প্রভাবিত সব ধরনের বিণিজ্য

প্রভাবিত সব ধরনের বিণিজ্য

এদিকে সম্প্রতি সিআইআই-এর দ্বারা এক সমীক্ষা করা হয়। তাতে সিআইআই-এর সঙ্গে যুক্ত দেশের সমস্ত বড় বড় সংস্থার সিইও-দের প্রশ্ন করে জানতে চাওয়া হয় যে লকডাউন পরবর্তী সময়ে চাকরি থাকা নিয়ে তাঁদের মতামত। সেই প্রশ্নের জবাবেই ৫২ শতাংশ সিইও উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন যে লকডাউনের পর নিশ্চিত ভাবে অনেক মানুষ চাকরি হারাবে। এই পরিস্থিতিতে ফের কর্মসংস্থান বাড়াতে প্রয়োজন দেশের বাণিজ্যকে বুস্ট করা। আর তার জন্য প্রয়োজন নতুন এক দিক নির্দেশনার। যার জন্য প্রয়োজন নতুন একটি বাজেট। বড় বড় সংস্থাগুলিরই যদি এই অবস্থা হয় তাহলে কোন তলানিতে ঠেকতে চলেছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের সংস্থাগুলি?

English summary
how will be the MSMEs be affected due to coronavirus lockdown
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X