জইশ-আলকায়েদা-তালিবান হাত মেলাতেই রক্তস্নাত হয়েছে পুলওয়ামা! এনআইএ চার্জশিটে হাড়হিম করা তথ্য
জইশ-আলকায়েদা-তালিবান হাত মেলাতেই রক্তস্নাত হয়েছে পুলওয়ামা! এনআইএ চার্জশিটে হাড়হিম করা তথ্য
পুলওয়ামা কাণ্ডের ১০০ দিনের মাথায় মূল পাণ্ডা একাধিক জঙ্গিকে নিকেশ করে নিরাপততা বাহিনী। আর ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালের সেই অভিশপ্ত দিনের দেড় বছর পর এনআইএ চার্জশিট পেশ করল এই গোটা কাণ্ড নিয়ে। একনজরে দেখে নেওয়া যাক পুলওয়ামা ঘিরে কিভাবে জইশ- তালিবান ও আলকায়দা যোগের ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে।
জইশ- তালিবান ও আলকায়দা একজোট!
এনআইএ সূত্রের দাবি, পুলিওয়ামার ঘটনার তদন্ত প্রকাশ করেছে যে কিভাবে আফগানিস্তান থেকে হাক্কানি নেটওয়ার্ক এই গোটা পরিকল্পরা সঙ্গে জড়িত ছিল। পাশাপাশি আফগানিস্তানে জইশ , তালিবান ও আলকায়দাও একজোট হয়ে রক্তস্নাত করেছে বহু এলাকাকে।
আফগানিস্তানে কী ঘটছে?
কাশ্মীরে ঘটে যাওয়া জঙ্গি হামলার তদন্ত করতে গিয়ে এনাইএর তদন্তকারীরা খোঁজ পেয়েছে সুদূর আফগানিস্তানের একাধিক লোকেশনের। সেখানে জইশ ও লস্করের মতো জঙ্গি শিবির সন্ত্রাসবাদী পাচার হয়ে পৌঁছে যায়। যারা আফগানিস্তানে গিয়ে জঙ্গি শিবিরে বিস্ফোরক বানানো থেকে হামলার প্রশিক্ষণ দেয়।
আফগানিস্তানের কোথায় রয়েছে এরা?
চার্জশিট জানিয়েছে আফগনিস্তানের মুহম্মদ দারা, দুরবাবা, শেহরদার জেলায় ঘাঁটি গেড়েছে এই জঙ্গিরা। ৮০০ জন লস্করের ও জইশের ২০০ জঙ্গি সেখানে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে বলে খবর।
কাশ্মীরে হামলার সঙ্গে আফগানিস্তান যোগ
পুলওয়ামার ঘটনার তদন্তে নেমে জঙ্গি ও মূল অভিযুক্ত উমর ফারুকের সন্ধান পায় এআইএ। তারপর তদন্তে জানা যায় যে এই উমর ফারুক আফগানিস্তানের হেলমন্দে ছিল বহুকাল। সেখানে জঙ্গিদের সানগিন ক্যাম্রপে রাখা হত। যেখানে প্রায় ১০০০ পাকিস্তানি জঙ্গিকে পাঠানো হয়েছে। আর এই ক্যাম্পেই উমরকে প্রশিক্ষণ দেয় আল কায়দা ও তালিবান। এই দুটি জঙ্গি শিবিরের নাম আসায় জইশের সঙ্গে তালিবান ও আলকায়দা সম্পর্ক আরও স্পষ্ট হয়েছে।
চটির ছবি লাগানো টুপি পরা উচিত পুলিশের! আক্রমণ বিজেপি সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের