মহিলা আইএসআই এজেন্টের হানিট্র্যাপে সেনার তথ্য পাচার, রাজস্থানে গ্রেফতার জওয়ান
মহিলা আইএসআই এজেন্টের হানিট্র্যাপে সেনার তথ্য পাচার, রাজস্থানে গ্রেফতার জওয়ান
আবার দেশের এক সেনা জওয়ান হানি-ট্র্যাপে পরে ফাঁস করল সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ গোপন নথি৷ সেনার গোপন নথি ফাঁস করার পরই রাজস্থান পুলিশের হাতে ধরাও পড়ল ওই সেনা জওয়ান৷ শনিবার যোধপুর থেকে এক সেনা জওয়ানকে গ্রেফতার করেছে রাজথান পুলিশ৷ প্রদীপ কুমার নামের এই সেনা জওয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ তিনি এক পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএাআই-এর মহিলা এজেন্টের 'হানিট্র্যাপ'-এ ফেঁসে দেশের সেনাবাহিনীর গোপন নথি তুলে দিয়েছে শত্রু দেশের গোয়েন্দা সংস্থার হাতে!
ফেসবুকের মাধ্যমে হয়েছিল যোগাযোগ!
পাকিস্তানের গোয়েন্দা এজেন্টের কাছে সামরিক তথ্য ফাঁস করার অভিযোগে শনিবার, ২১ মে ভারতীয় সেনা সদস্য প্রদীপ কুমারকে গ্রেফতার করেছে রাজস্থান পুলিশ! ভারতীয় সেনাবাহিনী গোপন সামরিক তথ্য ফাঁস করার জন্য ২৪ বছরের সামরিক কর্মী প্রদীপকে হানিট্র্যাপে ফেলেছিল পাকিস্তানি মহিলা আইএসআই এজেন্ট! রাজস্থানের যোধপুরে থেকে কুমারকে গ্রেফতার করেছে রাজস্থান পুলিশ৷ সংবাদমাধ্যমের খবর, কয়েক মাস আগে সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ফেসবুকের মাধ্যমেই এক পাকিস্তানি মহিলার সংস্পর্শে আসে প্রদীপে।
নিজেকে নিন্দু বলে পরিচয় দিয়েছিল মহিল ISI এজেন্ট!
অভিযোগ,
প্রদীপকে
হানিট্র্যাপে
জড়াতে
নিজেকে
হিন্দু
মহিলা
হিসেবে
নিজের
পরিচয়
দিয়েছিলেন
ওই
পাকিস্তান
এজেন্ট৷
ওই
মহিলা
নিজেকে
মধ্যপ্রদেশের
গোয়ালিয়রের
বাসিন্দা
ছাদাম
বলে
পরিচয়
দেন।
এরপর
পাকিস্তানি
এজেন্ট
কুমারকে
বিশ্বাস
করায়
যে
সে
বেঙ্গালুরুতে
একটি
কর্পোরেট
ফার্মে
কাজ
করে।
বেশ
কয়েক
মাস
ফেসবুকে
চ্যাটের
পর
পাকিস্তানি
মহিলা
এজেটের
আমন্ত্রণেই
দিল্লি
আসেন
প্রদীপ৷
যে
টুকু
জানা
গিয়েছে
ওই
মহিলা
আইএসআই
এজেন্টকে
বিয়ে
করতেই
ছ'মাস
আগে
দিল্লি
এসেছিল
প্রদীপ৷
সে
সময়ই
সেনাবাহিনীর
বেশ
কিছু
গুরুত্বপূর্ণ
গোপনীয়
ফাইলের
ছবি
তুলে
তা
হোয়াটসঅ্যাপে
আইএসআই
এজেন্টকে
ফরোয়ার্ড
করে
বলে
জানা
গিয়েছে!
হোয়াটসঅ্যাপেই পাকিস্তানের মহিলা এজেন্টকে তথ্য পাঠিয়েছিল কুমার!
সেনা সূত্রের খবর, দেশের সেনার সামরিক ও কৌশলগত গুরুত্বের সঙ্গে সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্যের ছবি পাকিস্তানি মহিলাকে পাঠানো হয়েছিল, যিনি ইন্টার-সার্ভিসেস ইন্টেলিজেন্স (আইএসআই)-এর জন্য কাজ করেন বলে জানা গিয়েছে। রাজস্থান পুলিশ আরও জানিয়েছে, কুমার এবং পাকিস্তানি মহিলা ছ'মাস আগে হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে!
অন্য সৈন্যদের উপর দোষ চাপানোর চেষ্টা করেছিল কুমার!
পুলিশের ডিজি ইন্টেলিজেন্স উমেশ মিশ্র জানিয়েছেন, কুমার হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে পাক এজেন্টের সঙ্গে নানা তথ্য ও ছবি বিনিময় করেছিলেন। এবল এই তথ্য পুলিশের নজরে এলে এই ঘটনায় অন্য সৈন্যদের উপর অভিযোগ চাপানোর চেষ্টা করেছিল কুমার। সেনা জওয়ান কুমারোর আরেক মহিলা বন্ধুও এই অপরাধে জড়িত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে৷ গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কুমারকে ১৮ মে রাজস্থান পুলিশ হেফাজতে নিয়েছিল এবং ২১ মে শনিবার তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অযোধ্যা পর্ব শেষ , এবার ঔরঙ্গাবাদের নাম পরিবর্তনের দাবি রাজ ঠাকরের