জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা বাহিনীর বড় সাফল্য! এনকাউন্টারে মৃত্যু হিজবুল মুজাহিদিন প্রধানের
জম্মু ও কাশ্মীরের নিরাপত্তা বাহিনীর বড় সাফল্য! এনকাউন্টারে মৃত্যু হিজবুল মুজাহিদিনের প্রধানের
জম্মু ও কাশ্মীরের (jammu and kashmir) নিরাপত্তা বাহিনীর বড় সাফল্য। এদিন নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে এনকাউন্টারে(encounter) মৃত্যু হয়েছে কাশ্মীরের হিজবুল মুজাহিদিনের প্রধান সইফুলল্লা মীরের। এই জঙ্গি নেতা গাজি হায়দার নামেও পরিচিত। শ্রীনগরের রংগ্রেথে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে মারা পড়ে সে।
একজন মৃত, একজন গ্রেফতার
কাশ্মীরের আইজি বিজয় কুমার জানিয়েছেন, জঙ্গি কমান্ডার সইফুল্লা মারা গিয়েছে। অপর এক সন্দেহভাজনকে রাওয়ালপোরা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তিনি জানিয়েছেন সংঘর্ষ থেমে গিয়েছে। তবে তল্লাশি অভিযান চলছে। স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ এবং সিআরপিএফ-এর মিলিত বাহিনী এই অভিযান চালায়।
বুরহান ওয়ানি গ্রুপের শেষ জীবিত জঙ্গি
সূত্রের খবর অনুযায়ী সইফুল্লা ছিল বুরহান ওয়ানি গ্রুপের শেষ জীবিত জঙ্গি। রিয়াজ নাইকোর মৃত্যুর পর ৩১ বছরের সইফুল্লাকে জঙ্গি দলের কাশ্মীরের প্রধান হিসেবে নিয়োগ করা হয়েছিল। সে ছিল এ প্লাস প্লাস ক্যাটেগরির। জম্মু ও কাশ্মীরের মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় ছিল সে।
নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশি
নিরাপত্তা বাহিনী নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশি অভিযান শুরু করে। তাদের কাছে তথ্য ছিল এক থেকে দুজন জঙ্গি এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে। তল্লাশি অভিযান শুরু হতেই গুলি চালাতে শুরু করে জঙ্গিরা। এনকাউন্টার শুরু হওয়ার পরেই কাশ্মীর জোনের পুলিশের তরফে জানানো হয়েছিল, পুলিশ ও সিআরপিএফ তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে।
সীমান্তে পাকিস্তানের যুদ্ধ বিরতি লঙ্ঘন
অন্যদিকে পাকিস্তানের বাহিনী যুদ্ধ বিরতি লঙ্ঘন করে জম্মু ও কাশ্মীরের পুঞ্চের শাপুর, কিরনি, সবা সেক্টরে। কোনও প্ররোচনা ছাড়াই গুলি চালাতে শুরু করে তারা। এরপরে মর্টার চার্জ করে তারা। ভারতীয় বাহিনীও পাল্টা জবাব দিয়েছে পাকিস্তানের হামলার।
বিজেপির পথে শুভেন্দু অধিকারী! জল্পনা বাড়িয়ে অবস্থান ব্যাখ্যা দিলীপের