করোনা বৃদ্ধির জেরে মধ্যপ্রদেশের এই শহরের বাসিন্দারা নিজেরাই লকডাউন কার্যকর করলেন
করোনা বৃদ্ধির জেরে মধ্যপ্রদেশের এই শহরের বাসিন্দারা নিজেরাই লকডাউন কার্যকর করলেন
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ যে হারে দেশে বাড়ছে তাতে দেশোর মানুষ আতঙ্কে রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে আদৌও লকডাউন হবে কিনা সে নিয়ে ধন্ধে দেশবাসী। মধ্যপ্রদেশেও পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে কোভিড–১৯। তাই দামো জেলার হিনোটা শহরের বাসিন্দারা নিজেরাই শনি ও রবিবার করে লকডাউন কার্যকর করেছেন তাঁদের এলাকায়।
হিনোটার
এক
বাসিন্দা
রামগোপাল
বলেন,
'দোকানদাররা
স্বেচ্ছায়
সিদ্ধান্ত
নিয়েছেন
যে
তাঁরা
তাঁদের
দোকান
এই
দু’দিন
বন্ধ
রাখবেন।
এটা
পরে
বাড়তেও
পারে।’
অন্য
এক
স্থানীয়ের
কথায়,
হাতা
ব্লকের
হিনোটা
শহরের
বাসিন্দারা
কোনো
প্রশাসনিক
নির্দেশের
অপেক্ষা
না
করেই
সপ্তাহান্তের
২দিন
নিজেদেরকে
বাড়িতেই
আইসোলেট
করে
রাখার
সিদ্ধান্ত
নিয়েছেন।
সঞ্জয়
নামে
এক
স্থানীয়
এ
প্রসঙ্গে
বলেন,
'মানুষ
এটা
অনুভব
করেছেন
যে
যেভাবে
সংক্রমণ
ছড়াচ্ছে,
তাতে
বৃদ্ধি
পাওয়া
করোনা
কেস
দমনের
জন্য
লকডাউনই
একমাত্র
বিকল্প
উপায়।
তাই
তাঁরা
স্বেচ্ছায়
এই
পদক্ষেপ
করেছেন।’
এদিকে, চিত্রকূটের নয়া গাঁওয়ে গতকাল সাপ্তাহিক লকডাউন কার্যকর করার চেষ্টা করার সময় স্থানীয়রা সরকারি কর্মকর্তাদের একটি দলকে আক্রমণ করে। এসএইও সন্তোষ তিওয়ারি এ প্রসঙ্গে বলেন, 'ওই এলাকায় মদের দোকান খোলা ছিল এবং ১৫ জন মিলে মদ্যপান করছিল। পুলিশ যখন তাদের ধরতে যায়, তখন তারা পাথর ছুঁড়ছিল আমাদদের দিকে।’ রবিবার মধ্যপ্রদেশে ৪,৯৮৬টি নতুন করোনা কেস সনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রক।
বেশ কিছু রাজ্যে আংশিক লকডাউনের পাশাপাশি জারি করা হয়েছে নৈশ কার্ফু। মহারাষ্ট্র, গুজরাত, ওড়িশা, পাঞ্জাব, দিল্লি সহ অনেক রাজ্যেই নৈশ কার্ফু জারি করা হয়েছে। দেশের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত রাজ্য মহারাষ্ট্রে লকডাউনের বিষয় চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। দিল্লিতে নৈশ কার্ফুর পাশাপাশি সমস্ত সরকারি–বেসরকারি স্কুল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনে বিধিভঙ্গের অভিযোগ, ২৪ ঘন্টার জন্য মমতার প্রচারের ওপরে নিষেধাজ্ঞা