নাগাড়ে ভারী বৃষ্টির জের , প্লাবিত অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম শহর সিডনি
Array
ভারী বৃষ্টিতে অস্ট্রেলিয়ার বৃহত্তম শহর সিডনি প্লাবিত হয়ে গিয়েছে। প্রশাসন শহরতলিতে বসবাসকারীদের জন্য জরুরী সতর্কতা জারি করেছে। আগামী ১২ ঘন্টার মধ্যে আরও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সোমবার হাজার হাজার বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার আদেশ জারি করেছে প্রশাসন কারণ অবিরাম বৃষ্টির জেরে শহরতলিতে জল আরও বাড়ছে।
আরও বৃষ্টির আশঙ্কা
নিউ সাউথ ওয়েলসের বেশ কয়েকটি অঞ্চল যেখানে সিডনি অবস্থিত সেখানে গত এক মাসের প্রত্যেক সপ্তাহান্তে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছে। রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে অস্ট্রেলিয়ার পূর্ব উপকূলে একটি তীব্র নিম্নচাপ সোমবার পর্যন্ত আরও ভারী বৃষ্টিপাত দিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ফলে সমস্যা বাড়তে পারে রাজ্যের দক্ষিণাঞ্চলে।
কী বলছে হাওয়া অফিস ?
আবহাওয়া
দফতর
জানিয়েছে
যে
নিউ
সাউথ
ওয়েলসের
বিভিন্ন
অঞ্চলে
প্রায়
১০০
মিলিমিটার
(৪
ইঞ্চি)
বৃষ্টিপাত
আগামী
২৪
ঘন্টার
মধ্যে
হতে
পারে।
নিউক্যাসল
থেকে
সিডনির
দক্ষিণে,
৩০০
কিলোমিটার
(১৮৬
মাইল)
এরও
বেশি
দূরত্ব
পর্যন্ত
নিম্নচাপের
জেরে
এই
বৃষ্টি
হতে
পারে
বলে
জানা
গিয়েছে।
"আমরা
যা
দেখতে
পাচ্ছি
তা
হল
আজ
বিকেল
থেকে
আবার
বৃষ্টি
শুরু
হবে,"
এমনটাই
জানিয়েছেন
আবহাওয়াবিদ
জোনাথন
হাউ।
জলস্তর বৃদ্ধি
নদীতে জলস্তর ইতিমধ্যে বাড়তে বাড়তে প্রায় কিনারায় কাছাকাছি এসে গিয়েছে। তাই বন্যা ও ভূমিধসের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রয়টার্স জানিয়েছে, সিডনির প্রধান জল সরবরাহকারী ওয়ারাগাম্বা বাঁধ, রবিবার অনুমান করার আগে ভালভাবে উপচে পড়তে শুরু করেছে। সিডনিতে ৭০ টির মতো স্থানান্তরের আদেশ সহ বেশ কয়েকটি শহরতলির বাসিন্দাদের বিদ্যুৎ ছাড়া আটকা পড়ার আগে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বন্যা পরিস্থিতি
সরিয়ে
নেওয়ার
মুখে,
সিডনির
পশ্চিমে
উত্তর
রিচমন্ড
এবং
উইন্ডসরে
এই
বছর
তৃতীয়বারের
মতো
বন্যায়
ঘরবাড়ি
ডুবে
যাওয়ার
পর
হতাশা
বেড়েছে।
১০০
জনেরও
বেশি
বন্যা
মানুষকে
ইতিমধ্যে
উদ্ধার
করা
হয়েছে
এবং
৩০০০
সহায়তার
অনুরোধে
সাড়া
দেওয়া
হয়েছে
বলে
জানা
গিয়েছে।
পশ্চিম
সিডনির
বিভিন্ন
এলাকায়
ইভাকুয়েশন
সেন্টার
খোলা
হয়েছে।
ফেডারেল
জরুরী
ব্যবস্থাপনা
মন্ত্রী
মারে
ওয়াট
আরও
সৈন্য
পাঠানোর
প্রস্তাব
দিয়েছেন
এবং
সোমবার
বলেছেন
যে
সরকার
বন্যার
ত্রাণ
প্রচেষ্টায়
সহায়তা
করার
জন্য
স্যাটেলাইট
জরুরি
ব্যবস্থাপনা
ব্যবস্থা
সক্রিয়
করেছে।
সম্প্রতি
ভারতের
অসমে
ভয়ঙ্কর
বন্যা
দেখা
গিয়েছিল।
সেটা
কাটতেই
মণিপুরে
ভূমিধস
কাড়ে
প্রায়
১০০
জনের
প্রাণ।
ভোররাতে সীমান্তে দেখা পাক ড্রোনের, চলছে তল্লাশি