জেলের সব বন্দিদের গুলি করে মারুন, ফুঁসে উঠলেন হায়দরাবাদ এনকাউন্টারে মৃতে স্ত্রী
একদিকে যখন উল্লাস চলছে হায়দরাবাদ জুড়ে। থানায় গিয়ে পুলিসকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আসছেন সকলে। এই পরিস্থিতেই ফুঁসে উঠলেন এনকাউন্টারে মৃত ধর্ষণের অভিযুক্ত চেন্নাকেশরভালুর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রেনুকা।
একদিকে যখন উল্লাস চলছে হায়দরাবাদ জুড়ে। থানায় গিয়ে পুলিসকর্মীদের শুভেচ্ছা জানিয়ে আসছেন সকলে। এই পরিস্থিতেই ফুঁসে উঠলেন এনকাউন্টারে মৃত ধর্ষণের অভিযুক্ত চেন্নাকেশরভালুর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী রেনুকা। হায়দরাবাদ পুলিসের কাজের কড়া সমালোচনা করে তিনি বলেছেন যতক্ষণ না জেলের সব বন্দিদের গুলি করে মারছে পুলিস ততক্ষণ তিনি তাঁর স্বামীর অন্ত্যেষ্টি করবেন না।
তিনি অভিযোগ করেছেন জেলে সব বন্দিই তো কোনও না কোনও ভুল করেছে তাহলে তাদের কেন গুলি করে মারছে না পুলিস। রেনুকা অভিযোগ করেছেন তাঁর সঙ্গে অন্যায় করা হয়েছে। প্রতিবাদে নারায়ণ পেট গ্রামে পথ অবরোধও করেন রেনুকা। পুলিসের উচিত ছিল তাঁকেও গুলি করে হত্যা করা কারণ তার আর কেউ নেই। তিনি অভিযোগ করেছেন প্রথমে পুলিস তাঁকে বলেছিল কিছুই করেনি তার স্বামী। তাড়াতাড়ি ফিরে আসবেন। রেনুকা দাবি করেছেন তাঁকেও সেখানে নিয়ে গিয়ে গুলি করে মারুক পুলিস।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন ধর্ষণে অভিযুক্ত চার জনই দুস্থ পরিবারের। কিন্তু নিজেদের রোজগারের টাকা তারা মদ্যপান করে ওড়াত। একদিকে যখন হায়দরাবাদ পুলিসের এই কাজে শুভেচ্ছার বন্যা বইছে গোটা দেশে। ঠিক তখনই আরেকটি শিবির হায়দরাবাদ পুলিসের এই কাজের সমালোচনা করেছেন।