বিতর্কিত টুইট হরিশ রাওয়াতের, কেন কেন্দ্রীয় কংগ্রেস নেতৃত্বের উপর ক্ষুব্ধ তিনি?
বিতর্কিত টুইট হরিশ রাওয়াতের, কেন কেন্দ্রীয় কংগ্রেস নেতৃত্বের উপর ক্ষুব্ধ তিনি?
উত্তরাখণ্ডে
ভোটের
আর
বেশিদিন
বাকি
নেই।
তারমধ্যে
কংগ্রেসের
ঘরোয়া
মন
কষাকষি।
উত্তরাখন্ডের
প্রাক্তন
মুখ্য়মন্ত্রী
তথা
কংগ্রেস
নেতা
হরিশ
রাওয়াত
একটি
টুইট
করেছেন।
তাতে
তিনি
লিখেছেন,
সংগঠন
থেকেই
একেবারেই
সমর্থন
পাচ্ছি
না।
আর
ভোটের
মুখে
এই
টুইটকে
ঘিরে
যেন
উত্তাল
হয়ে
উঠেছে
রাজনীতি।
উত্তরাখণ্ড
প্রদেশ
কংগ্রেস
কমিটির
আধিকারিকরা
রাওয়াত
সমর্থকদের
রাজ্য
নেতৃত্বের
কার্যকারিতায়
অযাচিত
হস্তক্ষেপ
করার
জন্য
রাজ্য
ভারপ্রাপ্তদের
সমালোচনা
করেছেন।
উত্তরাখণ্ডে কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ কোন্দল বুধবার প্রকাশ্যে এসেছে। যখন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এবং পার্টির সাধারণ সম্পাদক হরিশ রাওয়াত অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটির (AICC) সাধারণ সম্পাদক, উত্তরাখণ্ডের ইনচার্জ দেবেন্দ্র যাদব এবং দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বকে আঘাত করেছেন, অভিযোগ করেছেন যে তিনি আগামী বছরের বিধানসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে মুক্তভাবে কাজ করতে দেওয়া হচ্ছে না। রাওয়াত লিখেছেন, দলের কর্মীদের কাছ থেকেই তিনি কোনও সহযোগিতা পাচ্ছেন না। পাশাপাশি তিনি এও বলেছেন, হাই কমান্ড তাঁর হাত বেঁধে রেখেছে। পার্টিতে অনেক কুমীর রয়েছে। তাদের নির্দেশে সাঁতার কাটতে হচ্ছে। তাদের প্রতিনিধিরাই আমার হাত বেঁধে রেখেছে। আমি ভেবে নিয়েছি, অনেক হয়েছে। অনেক সাঁতার কেটেছি। এবার বিশ্রাম নিতে হবে।
হরিশ রাওয়াত টুইটে লেখেন, মনে একটু আশা জাগচ্ছে যে নতুন বছরে হয়তো নতুন বছরে ভালো পথ দেখতে পাবে। কেদারনাথজীতে আমার খুব বিশ্বাস আছে। তিনি আমাকে অবশ্যই পথ দেখাবেন। তবে প্রেস মিটে তিনি এনিয়ে মুখ খুলতে চাননি। তাঁর দাবি ঠিক সময়ে সব বলব। তবে দলের অনেকের মতে, তিনি কংগ্রেস ইনচার্জ ও বিরোধী দলনেতাকে নিশানা করতে চেয়েছেন। এদিকে দেরহাদুনের রাজনৈতিক বিশ্লেষক এমএম সেমওয়াল জানান, হরিশ রাওয়াত যা বলতে চেয়েছেন দিতে চেয়েছেন যদি দলের নেতৃত্বের রদবদল না হয় তবে সংগঠন আরও দুর্বল হবে।
এই বিষয়ে তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হলে, AICC উত্তরাখণ্ডের সহ-ইনচার্জ দীপিকা পান্ডে বলেন, তিনি উন্নয়ন সম্পর্কে অবগত নন এবং উত্তরাখণ্ডের নেতা, দিল্লিতে সিনিয়র নেতাদের সাথে কথা বলার পরে মন্তব্য করতে সক্ষম হবেন।