অরুণ জেটলির মৃত্যু সংবাদ পেতেই পিপালিয়া থেকে ভাদিয়া গ্রাম স্তব্ধ হয়ে যায়!বন্ধ হয় দোকানপাট, কেন জানেন
প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে এই গ্রামগুলির কোন সম্পর্ক রয়েছে!
দিল্লি এইমসে দীর্ঘ রোগভোগের পর প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির মৃত্যু সংবাদ পৌঁছে যায় গোটা দেশে। খবর পায় গুজরাতের ভাদিয়া, পিপালিয়া, বাগলিপুরা, কারনালি। মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যায় দোকানপাট। স্তব্ধ হয়ে যায় জনজীবন। শোকাহত হয়ে পড়েন অনেকেই। না! এখানে অরুণ জেটলির জন্ম হয়নি! তবে এই সমস্ত গ্রামের সঙ্গে এক অন্য সম্পর্ক রয়েছে প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর।
গুজরাতের ৩ টি গ্রাম ও অরুণ জেটলি
গুজরাতের প্রত্যন্ত গ্রাম পিপালিয়া, ভাদিয়া, বাগলিপুরা, কারনালি গ্রামের কোনও একটিরও ভূমিপুত্র নন তিনি। তবুও প্রাক্তন অর্থমন্ত্রীর প্রয়াণ বার্তা যেন কাঁটার মতো বিঁধেছে এই গ্রাম গুলিতে। মূলত, রাজ্যসভায় গুজরাত থেকে সাংসদ নির্বাচিত হওয়ার পর এই গ্রামগুলিকে দত্তক নিয়েছিলেন অরুণ জেটলি। আজ তাঁর প্রয়াণে রীতিমতো শোকস্তব্ধ গ্রামগুলি।
শোকাহত গ্রামবাসী
ভাদোদরার
রজনী
পাণ্ড্য
জানিয়েছেন,
অরুণ
জেটলির
মৃত্যু
সংবাদ
মিলতেই
পিপালিয়া,
ভাদিয়া,
বাগলিপুরায়
সকলে
পৌঁছে
যান
প্রাক্তন
মন্ত্রীর
আত্মার
শান্তি
কামনায়
আয়োজিত
এক
প্রার্থনা
সভায়।
বন্ধ
হয়ে
যায়
দোকানপাট।
অন্যদিকে,
নর্মদার
তীরে
অবস্থিত
কারনালি
গ্রামও
শোকে
কাতর
হয়ে
পড়েন।
গ্রামগুলির উন্নয়নে অরুণ জেটলি
নর্মদার তীরে অবস্থিত কারনালি গ্রামের উন্নয়নের জন্য কয়েকদিন আগেই কিছু উদ্যোগ নেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ১ জুন কারনালির দায়িত্ব নেন অরুণ জেটলি। তারপর থেকে গ্রামে এসেছে ট্যাঙ্ক, হয়েছে পোস্ট অফিস। যাঁর হাত ধরে এই উন্নয়ন সেই ব্যক্তিত্বের জীবনাবসানে গ্রামের মানুষ যেন পিতৃহারার শোকে শোকাচ্ছন্ন।
[আরও পড়ুন:শেষযাত্রায় অরুণ জেটলি, দেখুন ফটো গ্যালারী]