ডোকলাম, কাশ্মীর সমস্যাকে মাথায় রেখে বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে কী বরাদ্দ হল
প্রতিরক্ষা খাতে ২০১৮ সালের বাজেটে খুবই স্পল্প পরিমাণ শতাংশই ব্যায় বরাদ্দ হয়েছে।
প্রতিরক্ষা খাতে ২০১৮ সালের বাজেটে খুবই স্পল্প পরিমাণ শতাংশই ব্যায় বরাদ্দ হয়েছে। গতবারের তুলনায় ৭.৮১ শতাংশ বেশি অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে এবছরে। ফলে ২,৭৪, ১১৪ কোটি টাকা গত বছরে যা বরাদ্দ ছিল, তার থেকে বেড়ে এবছরে বরাদ্দ বাড়ল ২,৯৫,৫১১ কোটি টাকা । সেনার আধুনিকতা বাড়াতে এই ব্য়ায় বরাদ্দ অল্প শতাংশ হলেও তা কার্যকরী বলে অনেকে মনে করছে।
[আরও পড়ুন: রাজস্থানের কংগ্রেস কর্মীদের স্টার মার্কস রাহুলের, হারের ময়নাতদন্তে বিজেপি ]
সাম্প্রতিককালে ডেকলামে চিনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক তথা কাশ্মীর সীমান্তে ক্রামগত পাক হামলার প্রেক্ষিতে এই খাতে বরাদ্দের পরিমাণ অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। ২০১৮-১৯ সালের যে জিডিপি-র আবাস দেওয়া হয়, তার মোট ১.৫৮ শতাংশে রয়েছে এই ব্যায়। যা ১৯৬২ সালের চিন যুদ্ধের পর এদেশের সবচেয়ে কম ব্যায় বরাদ্দ প্রতিরক্ষা খাতে। সেনা বিশেষজ্ঞ থেকে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ ,সকলেরই মত এই ব্যয় ২.৫ শতাংশ হওয়া উচিত।
এদিকে, আজ সংসদে অরুণ জেটলি জানিয়েছেন সরকার অনেক বেশি জোর দিচ্ছে পরিকাঠামো উন্নয়নে। যাতে সীমান্তবর্তী এলাকায় প্রতিরক্ষা আরও বেশি বাড়ানো যায়। এজন্য বেশ কিছু নির্মাণ কাজের দিকে প্রতিরক্ষা বিষয়ে বিনিয়োগ করা হয়েছে। অরুণাচল প্রদেশের সেলা পাস-এ টানেল নির্মাণের প্রস্তাব দেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। পাশাপাশি তিনি জানান লাদাখে রোহতাঙ্গ টানেলের কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়াও জোজিলা পাস টানেলের কাজও চলছে।এদিন, অর্থমন্ত্রী দেশের সেনার ভূয়সী প্রশংসা করেন।
[আরও পড়ুন:গ্রামোন্নয়নে টার্গেট, গরিবদের জন্য কল্পতরু বাজেট পেশ জেটলির]