পেট্রোপণ্যকে জিএসটির আওতায় আনতে মোদীর হস্তক্ষেপ, রাজ্যগুলির সঙ্গে হবে কথা
পেট্রোপণ্যকে জিএসটির আওতায় আনতে রাজ্যগুলির সঙ্গে কথা বলবে কেন্দ্র। এমনটাই জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শিল্প সংস্থার শীর্ষকর্তাদের পরামর্শ প্রসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন।
পেট্রোপণ্যকে জিএসটির আওতায় আনতে রাজ্যগুলির সঙ্গে কথা বলবে কেন্দ্র। এমনটাই জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। শিল্প সংস্থার শীর্ষকর্তাদের পরামর্শ প্রসঙ্গে তিনি এই মন্তব্য করেন।
এই মুহুর্তে কেন্দ্র ও রাজ্যের করের একটি বড় অংশ আসে এই পেট্রোপণ্যের ওপর কর থেকেই। এই মুহুর্তে পেট্রোলের ওপর কেন্দ্রের কর লিটার পিছু ১৯.৪৮ টাকা এবং রাজ্যেগুলির কর ৬ থেকে ৪৮ শতাংশের মধ্যে। পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান বারবারই পেট্রোপণ্যকে জিএসটি কাউন্সিলের আওতায় আনার জন্য দরবার করেছেন। দেশে এখনও জিএসটির আওতার বাইরে রয়েছে পেট্রাল, ডিজেল, প্রাকৃতিক গ্যাস এবং অ্যালকোহল।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ভারতের এনার্জি সেক্টরে সহযোগিতার জন্য রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিনকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে অভিনন্দন জানানো হয়েছে সৌদি আরবকেও।
প্রসঙ্গক্রমে প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁর সৌদি আরব ভ্রমণের কথা স্মরণ করেছেন। এনার্জি সেক্টরে নানা গতিশীল সিদ্ধান্ত সেসময় নেওয়া হয়েছিল বলেও জানিয়েছেন তিনি। ভবিষ্যতেও দুদেশের মধ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতার সুযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
নীতি আয়োগের সিইও অমিতাভ কান্ত জানিয়েছেন, ২০৩০ নাগাদ ভারতের তেলের চাহিদা ২০১৬ সালে ৪.৫ মিলিয়ন বিপিডি থেকে বেড়ে হবে ৭.৫ মিলিয়ন ব্যারেল। বিশ্বে ভারতের চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে ৪.৬৫ শতাংশ থেকে ৬.৮ শতাংশে।