পাথর ছুঁড়লে মিলবে না সরকারি পরিষেবা, পাওয়া যাবে না পাসপোর্ট! কাশ্মীরে জারি কড়া নির্দেশিকা
পাথর ছুঁড়লে মিলবে না সরকারি পরিষেবা, পাওয়া যাবে না পাসপোর্ট! কাশ্মীরে জারি কড়া নির্দেশিকা
দেশ
স্বাধীনতার
৭৫
বছরে
পা
রাখলেও
এখনও
মেটেনি
কাশ্মীর
সমস্যা।
এখনও
উপত্যকার
আনাচে-কানাচে
পা
রাখলেই
শোনা
যাবে
গুলির
শব্দ।
এদিকে
মোদী
জমানায়
৩৭০
ধারা
বাতিলের
পর
থেকে
বারংবার
উত্তাল
হয়েছে
ভূস্বর্গ।
এমনকী
নিরাপত্তা
রক্ষীদের
সঙ্গে
কাশ্মীরের
সাধারণ
মানুষের
সংঘর্ষ
যেন
রোজকার
ঘটনা
হয়ে
দাঁড়িয়েছে।
এমতাবস্থায়
এবার
'অশান্তি’
দমনে
কড়া
পদক্ষেপ
নিতে
দেখা
গেল
মোদী
সরকার।
এদিকে ইতিমধ্যেই ৩৭০ ধারা রদ করে জম্মু-কাশ্মীরকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করেছে মোদী সরকার। আর সেই ক্ষমতা বলেই এবার জন আন্দোলন ঠেকাতে জারি হল নয়া বিধিনিষেধ। এখন থেকে উপত্যকায় কোনোরকম অশান্তি পাকালে, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করলে, দেশ বিরোধী কাজ কর্মের পাশাপাশি ভারতীয় সেনার উপর আক্রমণ করলে সমস্তরকম সরকারি সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করা হবে বলে জানানো হয়েছে।
এমনকী এই সমস্ত কাজে যুক্ত থাকেল হবে পাসপোর্ট ভেরিফিকেশনও। কেউই পাবে না পাসপোর্ট। সম্প্রতি এমনই নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে কাশ্মীরের সিআইডি-র পক্ষ থেকে। এদিকে গত কয়েক বছরে বারংবার সামনে এসেচএ কাশ্মীরে পাথর ছোড়া বা স্টোন পেল্টিং-র ঘটনা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরকারের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে সন্ত্রাসবাদী ও বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তির সাহায্য নিয়ে এই কাজ ব্যবহার করা হচ্ছে তরুণ সমাজকে।
এমনকী বুরহান ওহানির মৃত্যুর পর পথে নেমে আসতে দেখা কাশ্মীরের স্কুল পড়ুয়াদেরও। সেনাকে লক্ষ্য করে ছোঁড়া হতে থাকে ইট পাথর। সাম্প্রতিক অতীতেও এই ধরণের ঘটনার নজির দেখতে পাওয়া গিয়েছে। এবার তা রুখতেই আরও কড়া অবস্থান নিল মোদী সরকার। এদিকে এই নির্দেশিকা জারি হতেই কড়া প্রতিক্রিয়া দিতে দেখা গিয়েছে কাশ্মীরের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলিকে।