ধর্মীয় হিংসা, ইন্টারনেট বন্ধের কোনও লিপিবদ্ধ তথ্যই নেই সরকারের কাছে, সংসদে জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
ধর্মীয় হিংসা, ইন্টারনেট বন্ধের কোনও লিপিবদ্ধ তথ্যই নেই সরকারের কাছে, সংসদে জানাল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক
২০১৯
সালে
৩৭০
ধারা
পরবর্তী
কাশ্মীর
হোক
বা
গত
বছরের
দিল্লি
হিংসা,
সিএএ-এনআরসি
বিরোধী
প্রতিবাদ
হোক
বা
কৃষক
আন্দোলন
একাধিকবার
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষার
অজুহাতে
ইন্টারনেট
বন্ধ
করেছে
সরকার।
কিন্তু
কোন
দফায়,
কোন
কোন
ক্ষেত্রে
মোট
কতবার
ইন্টারনেট
বন্ধের
মুখে
পড়েছে
দেশ
এই
বিষয়ে
সরকারের
কাছে
কোনও
পর্যাপ্ত
তথ্য
নেই
বলে
বুধবার
রাজ্যসভায়
স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রক।
একইসাথে
ধর্মীয়
প্রতিষ্ঠানে
হামলার
বিষয়েও
সরকারের
কাছে
কোনও
কেন্দ্রীয়
ভাবে
সংগৃহীত
তথ্য
নেই
বলে
জানানো
হয়েছে।
অন্যদিকে এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায় বলেন, “সাইবার-স্পেসের তথ্যগুলি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ফলে এর অপব্যবহারের সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তেজনা ও দাঙ্গার সময়, জননিরাপত্তা বজায় রাখতে এবং জনসাধারণের অধিকার রক্ষার স্বার্থেই সংশ্লিষ্ট রাজ্য,কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ দ্বারা টেলিকম পরিষেবা, ইন্টারনেট শাটডাউন করা হয়ে থাকে।” যদিও এই ধরণের ঘটনার কোনও ট্র্যাক রেকর্ড সরকারের কাছে নেই বলেই জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট আধিকারিকেরা।
অন্যদিকে গত পাঁচ বছরে খ্রিস্টানদের উপর হামলা ও চার্চের উপর হামলার বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলেও বিশেষ কিছু বলতে পারেনিন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায়। এমনকী এই সংক্রান্ত কোনও লিপিবদ্ধ তথ্য সরকারের কাছে নেই বলে জানান তিনি। অন্যদিকে হিন্দু মন্দিরে হামলার সংখ্যার বাড়বাড়ন্ত প্রসঙ্গে জিজ্ঞেস করা হলেও কার্যত চুপই থাকেন তিনি। তবে প্রতিক্ষেত্রেই প্রতিরোধ, সনাক্তকরণ, নিবন্ধকরণ, তদন্ত এবং অপরাধের বিচারের মাধ্যেই দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে পিছুপা হয়নি সরকার, এমনটাই জানান তিনি।
মার্চের তৃতীয় সপ্তাহে পর পর চার দিন ব্যাঙ্ক বন্ধ, সংকট বাড়বে গ্রাহকদের