দীপাবলির মরশুমে সোনা থেকে শুরু করে এই জিনিসগুলির বাজার পড়ে গেছে
প্রতি বছর দিওয়ালির সময়ে মনে করা হয় , ভালো রকমের বাণিজ্য হয় দেশে। এই উৎসবরে মরশুমের দিকেই নিজেদের লাভের অঙ্ক বাড়িতে রোজগারের আশায় থাকেন ব্যবসায়ীরা।
প্রতি বছর দিওয়ালির সময়ে মনে করা হয় , ভালো রকমের বাণিজ্য হয় দেশে। এই উৎসবরে মরশুমের দিকেই নিজেদের লাভের অঙ্ক বাড়িতে রোজগারের আশায় থাকেন ব্যবসায়ীরা। তবে এবছরে জিএসটি তথা নোটবন্দিকরণের পর, সেই ছবিটা খানিকটা বদলে গিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। একাধিক ক্ষেত্রে চাহিদার পতন সহ বিভিন্ন কারণে পড়েছে তার বাজার।
সোনা
এবছরে কাজুর চাহিদা অনেকাংশে দিওয়ালির মরশুমে কমে গিয়েছে। প্রতিবছরেই দীপাবলির সময়ে কাজু জাতীয় খাবারের দাম বেশ ভালোই থাকে। আগের চেয়ে এই চাহিদা ২০ শতাংশ কম হয়েছে। তবে মনে করা হচ্ছে এই ধরনের খাবারে আরোপিত কর নিয়ে সংশয়ের জেরে কেনাকাটা থেকে পিছিয়ে আসছে আম জনতা।
কাজু
এবছরে কাজুর চাহিদা অনেকাংশে দিওয়ালির মরশুমে কমে গিয়েছে। প্রতিবছরেই দীপাবলির সময়ে কাজু জাতীয় খাবারের দাম বেশ ভালোই থাকে। আগের চেয়ে এই চাহিদা ২০ শতাংশ কম হয়েছে। তবে মনে করা হচ্ছে এই ধরনের খাবারে আরোপিত কর নিয়ে সংশয়ের জেরে কেনাকাটা থেকে পিছিয়ে আসছে আম জনতা।
কেন এই পতন?
কাজুর বিক্রি কমতে থাকায় বহু বিক্রেতারই কপালে ভাঁজ পড়েছে । দেখা গিয়েছে, কাজু, আখরোট জাতীয় খাবরের দাম বর্তমানে ভারতে খুচরো কাজুর দাম আগের থেকে ১০ শতাংস বেড়েছে । জিএসটি আসার পর তা ১২ শতাংশ বেড়েছে। ফলে সবমিলিয়ে নোটবন্দি পরবর্তী সময়ে দিওয়ালির বাজারদরে তা প্রভাব ফেলেছে।
দিওয়ালির আগে বাজারের হাল কী ছিল ?
এবছরের দিওয়ালির আগে বাজারে ৪০ শতাংশ হারে কম ছিল বিক্রির হার। সারাদশেই বাজার এক্কেবারে ধুঁকছিল বলে দাবি করা হয় CAIT এর তরফে। আর দিওয়ালির পরেও এই হাল থাকায় রীতিমত চিন্তায় ব্যবসায়ীরা।