গোয়ায় আজ সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ! বিজেপি বিধায়কদের সরানো হল ৫ তাঁরা হোটেলে
বুধবার গোয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সওয়ান্ত। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের ব্যাপারে আশাবাদী তিনি।
বুধবার গোয়ায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেবেন মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সওয়ান্ত। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণের ব্যাপারে আশাবাদী তিনি। সোমবার মধ্যরাতে শপথ হয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীর। ইতিমধ্যেই দলীয় বিধায়কদের পাঁচ তাঁরা হোটেলে সরানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
গোয়া বিধানসভার সদস্য সংখ্যা ৪০ হলেও, মনোহর পার্রিকরের মৃত্যুর পর তা ৩৬-এ গিয়ে দাঁড়িয়েছে। এর আগে বিজেপি বিধায়ক ফ্রান্সিস ডি সুজা এবং কংগ্রেসেস সুভাষ শিরোদকার এবং দয়ানন্দ সপতে সদস্যপদে ইস্তফা দিয়েছিলেন।
বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকার ২১ জন বিধায়কের সমর্থন দাবি করছে। যার মধ্যে ১২ জন বিজেপির। ৩ জন করে বিধায়ক রয়েছেন গোয়া ফরোয়ার্ড পার্টি এবং মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্ত পার্টির তরফ থেকে। এছাড়াও রয়েছেন ৩ জন নির্দল বিধায়ক।
[আরও পড়ুন:বিধানসভায় হারের জের! লোকসভার টিকিট বিলিতে বিজেপির নয়া 'বিধান' ছত্তিশগড়ে]
সূত্রের খবর অনুযায়ী, সরকার গঠনের আগে একটা সময়ে টালমাটাল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল গোয়ায়। পরিস্থিতি সামাল দেন সভাপতি অমিত শাহ। মহারাষ্ট্রবাদী গোমন্ত পার্টির সুদীন ধাবালিকর এবং গোয়া ফরোয়ার্ড পার্টির বিজয় সারদেশাই মুখ্যমন্ত্রীর পদের দাবি করেছিলেন। পরে দুজনকেই উপমুখ্যমন্ত্রীর পদ দেওয়া হয়।
[আরও পড়ুন: দলবদলের ধাক্কা উত্তরপূর্বেও! বিজেপি ছেড়ে শরিকদলে যোগ ২ মন্ত্রী, ৬ বিধায়কের]
অন্যতম উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় সারদেশাই জানিয়েছেন, তিনি চান এই সরকার বেঁচে থাক। এটা নতুনভাবে শুরু করা বলেও মম্তব্য করেছেন তিনি। তবে ভবিষ্যতবাণী করতে তিনি রাজি হননি।
[আরও পড়ুন: বিজেপি বিরোধিতায় নেমে বিহারে কংগ্রেস-আরজেডি জোটের হাল কী! আসন রফা কোন পথে]