কমছে না কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের ব্যবধান, জল্পনার মাঝেই স্পষ্ট করল কেন্দ্র
কমছে না কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের ব্যবধান, স্পষ্ট করল নীতি আয়োগ
কোভিশিল্ডের
ডোজের
ব্যবধান
কমা
নিয়ে
জল্পনার
মাঝেই
এবার
নতুন
সিদ্ধান্তের
কথা
জানালো
কেন্দ্রে।
এদিকে
বর্তমানে
দেশে
খানিটা
টিকা
সঙ্কট
মেটার
কারণে
সিরাম
ইন্সস্টিটিউটের
তৈরি
কোভিশিল্ডের
দুই
ডোজের
ব্যবধান
কমাতে
পারে
সরকার,
গতকাল
থেকেই
শোনা
যাচ্ছিল
এমন
খবর।
অনেকই
বলছিলেন
শীঘ্রই
নাকি
শেষ
হতে
পারে
৮৪
দিনের
অপেক্ষার
প্রহরও।
কোভ্যাক্সিনের
মত
৪২
দিনের
মাথাতেই
মিলতে
পারে
কোভিশিল্ডের
দ্বিতীয়
ডোজ।
যদিও
বর্তামানে
এবার
এই
জল্পনা
উড়িয়ে
দিল
কেন্দ্র।
সূত্রের খবর, কোভিশিল্ডের ডোজের ব্যবধান কমানো নিয়ে কোনও ভাবনা চিন্তাই করছে না সরকার। এদিন তা স্পষ্ট করে দিলেন নীতি আয়োগের চেয়ারম্যান ডাঃ এন কে অরোরা। তার সাফ দাবি প্রাথমিক ভাবে দুই ডোজের ব্যবধান কামানোর ব্যাপারে সরকারের কাছে একাধিক পরামর্শ এলেও বিশেষজ্ঞদের কথা মেনেই আমরা আগের সিদ্ধান্ত বহাল রাখছি। সহজ কথায় এখনই কমছে না দুই ডোজের ব্যবধান।
এদিকে দেশের টিকা নীতিতে একাধিকবার বদল আনে সরকার। তিন বার বদলানো হয় কোভিশিল্ডের ডোজের ব্যবধান। গত জানুয়ারি মাসে দেশে টিকাকরণ চালু হওয়ার পর কোভিশিল্ডের দু’টি টিকার মধ্যে সময়ের ব্যবধান চার থেকে ছয় সপ্তাহ স্থির হয়েছিল। গত জানুয়ারি মাসে দেশে টিকাকরণ চালু হওয়ার পর কোভিশিল্ডের দু’টি টিকার মধ্যে সময়ের ব্যবধান চার থেকে ছয় সপ্তাহ স্থির হয়েছিল। যদিও কোভ্যাক্সিনের টিকার ব্যবধান প্রথমে ছিল ২৮ দিন। পরে তা বাড়িয়ে করা হয় ৪২। এখনও সেটাই বহাল রয়েছে।
এদিকে টিকার দুটি ডোজেকর ব্যবধান বৃদ্ধিতে উচ্চ সুরক্ষা মিলবে বলে দাবি করেছিল কেন্দ্র। এমনকী এই বিষযে সহমত প্রকাশ করতে দেখা যায় অনেক বিশেষজ্ঞকেই। আর সময়ের দাবি মেনেই তা বদল হয়ে টিকাদান প্রক্রিয়ার গতিপ্রকৃতি। যদিও ওয়াকিবহাল মহলের একাংশের দাবি, ভাঁড়ারে টানা থাকাতেই কোভিশিল্ডের দুটি ডোজের ব্যবধান বাড়ানো হয়েছিল। যদিও সেকথা স্বীকার করেনি কেন্দ্র। যদিও এখন সে ঘাটতি যে অনেকটাই মিটেছে তা বাস্তাব টিকা বণ্টন চিত্রেই পরিষ্কার।