নকল চুল-দাড়ি লাগালে নামাজ পড়া যাবে না, দেওবন্দের নয়া ফতোয়া!
মেরঠ, ৯ আগস্ট : ইসলাম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দারুল উলুম দেওবন্দ এবার নয়া ফতোয়া জারি করল। ফতোয়া অনুযায়ী, নকল চুল-দাড়ি লাগিয়ে নামাজে অংশ নেওয়া যাবে না। ফতোয়ায় এও বলা হয়েছে, নামাজ পাঠের সময় পরচুলা বা নকল দাড়ি লাগালে নামাজ 'অসম্পূর্ণ' রয়ে যায়। ['দাড়ি কামাও, পশ্চিমি পোশাক পড়', হবু-সন্ত্রাসবাদীদের 'টিপস' দিচ্ছে আইএসআইএস!]
এই ফতোয়ার কারণ ব্যখ্যা করতে গিয়ে দেওবন্দের তরফে জানানো হয়েছে, নামাজের সময় 'বাজু' (নামাজের আগে হাত, মুখ এবং মাথায় জল দিয়ে ধোয়া বাধ্যতামূলক) এবং 'গোসল' (পুরো শরীর পরিষ্কার করা) ইসলামের ধর্মীয় কার্যবিধির জন্য আবশ্যক।[দাড়ির দাম ৫০ হাজার মার্কিন ডলার !]
কিন্তু নকল চুল বা দাড়ি লাগানো থাকলে বাজুর সময় জল মাথার তালুতে পৌঁছয় না, নকল দাড়ির কারণেও মুখের একটা অংশেও জল লাগে না। এর ফলে শরীর অশুদ্ধই রয়ে যায়। বাজু ও গোসলের কার্যসিদ্ধি হয় না। [ভায়গ্রা, যৌন তেল, পর্নোসামগ্রী, মাদক বহন না করতে নির্দেশিকা হজ যাত্রীদের]
দেওবন্দের কথায়, যদি পরচুলা পরা অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হয়, সেক্ষেত্রে বাজু ও গোসলের সময় পরচুলা খুলে নিতে হবে। পরে নামাজ পাঠের আগে তা পরে নেওয়া যেতে পারে। তবে যারা হেয়ার ট্রান্সপ্ল্যান্ট করানো হলে সেক্ষেত্রে কোনও বাধা নেই। [(ছবি) বলিউডের ৯ 'খান' ও তাঁদের হিন্দু স্ত্রী]