প্রাক্তন আইএএস শাহ ফয়জলের বিরুদ্ধে পিএসএ–এর অধীন অভিযোগ দায়ের
নাগরিক সুরক্ষা আইন (পিএসএ)–এর আওতায় প্রাক্তন আইএএস অফিসার ও জম্মু–কাশ্মীর পিপল’স আন্দোলন দলের প্রধান শাহ ফয়জলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে।
জম্মু–কাশ্মীরে পিএসএ আইনের অধীনে যে সব নেতাদের নাম রয়েছে সেই তালিকাতেই প্রাক্তন আমলা শাহ ফয়জলের নামও আছে। পিএসএ–এর অধীনে সম্প্রতি নাম রয়েছে ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতি, আলি মহম্মদ সাগর, সরতাজ মদানি, হিলাল লোন এবং নইম আখতারের। শাহ ফয়জলকে গত বছরের ১৪ আগস্ট থেকে ফৌজদারি কার্যবিধির (সিআরপিসি) ১০৭ ধারার অধীনে প্রতিরোধমূলক হেফাজতে রয়েছেন। তাঁকে আটক করা হয় ও পরে শ্রীনগরের বিধায়ক হোস্টেলে স্থানান্তরিত করা হয়। যদিও এটা এখনও স্পষ্ট নয় যে ফয়জলকে বাড়িতে স্থানান্তর করা হয়েছিল নাকি বিধায়কদের হস্টেলের সাব–জেলে।
পিএসএ এমন একটি একটি কঠোর আইন হিসাবে একে বর্ণনা করা হয়, যা কর্তৃপক্ষ বিনা বিচারে একজন ব্যক্তিকে দু’বছর বছর পর্যন্ত আটক রাখতে পারে। শুক্রবার, সারা আবদুল্লাহ পাইলট সুপ্রিম কোর্টের মাধ্যমে আবদেন করে জানান যে পিএসএর অধীনে তার ভাই ও জাতীয় সম্মেলনের নেতা ওমর আবদুল্লাহ আটক রয়েছেন, জম্মু–কাশ্মীর প্রশাসনের কাছ থেকে তিনি এ বিষয়ে জবাবদিহি চান। সারা আবদুল্লাহ শুক্রবারই জানিয়েছেন যে দেশের অন্য নাগরিকদের মতো কাশ্মীরিদেরও সম অধিকার রয়েছে। সারার পক্ষ থেকে শীর্ষ আইনজীবী কপিল সিব্বল শীর্ষ আদালতকে জানিয়েছেন যে
পাইলটের পক্ষে উপস্থিত সিনিয়র অ্যাডভোকেট কপিল সিবাল শীর্ষ আদালতকে বলেছিলেন যে এটি একটি বন্দি প্রদর্শন করার আর্জি এবং গত বছরের ৪ আগস্ট থেকে ওমরকে আটকে রাখা হয়েছে।