দিল্লির নির্বাচনের আগে দলেই 'বাধা' পেল বিজেপি, সামাল দিতে নামলেন অমিত শাহ
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির অন্দরমহলে 'গণ্ডগোল'। এমনটাই খবর সূত্রের। মূলল বিজেপি কর্পোরেটরদের অনেকেই নিজের এলাকায় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে নামেননি বলে অভিযোগ।
দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপির অন্দরমহলে 'গণ্ডগোল'। এমনটাই খবর সূত্রের। মূলল বিজেপি কর্পোরেটরদের অনেকেই নিজের এলাকায় প্রার্থীদের সমর্থনে প্রচারে নামেননি বলে অভিযোগ উঠেছে। যা নিয়ে বুধবার রাতে বিজেপি কর্পোরেটরদের সঙ্গে বৈঠক করেন অমিত শাহ। ৮ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের আগে যা যথেষ্টই তাৎপূর্ণ ঘটনা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।
দিল্লিতে প্রচারের দায়িত্বে অমিত শাহ
দিল্লিতে প্রচারের দায়িত্ব অমিত শাহের কাঁধে থাকলেও, বর্তমানে তিনি স্ট্র্যাটেজিস্ট নন, প্রচারক। তিনিই ঠিক করে দিয়েছিলেন সাংসদদের জেজে ক্লাস্টারে সময় কাটাতে হবে, সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে।
দিল্লিতে দলেই 'বাধা' বিজেপির
দলের তরফে দিল্লির প্রচারের দেখভাল করছেন অমিত শাহ। তাঁর কাছে খবর পৌঁছয় দলের একাংশের বিরুদ্ধে। যেখানে বেশ কয়েকজন কর্পোরেটর নিজেদেরকে দলের প্রচার থেকে সরি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। অনেকে ব্যক্তিগত কারণে আবার অনেকে টিকিট না পাওয়ায় প্রচার থেকে নিজেদেরকে সরিয়ে নিয়েছিলেন বলে অভিযোগ।
অভ্যন্তরীণ গণ্ডগোল বরদাস্ত নয়
আম আদমি পার্টির হাত থেকে দিল্লির ক্ষমতা দখল করতে বদ্ধ পরিকর বিজেপি। তাই দলের অভ্যন্তরে গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বরদাস্ত করা হবে না, বলেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। কর্পোরেটরদের হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে, তাদের কাজের জন্য ফল ভুগতে হবে।
মহারাষ্ট্র, ঝাড়খণ্ডের ভোটের আগে দলে 'বিভাজন'
শুধু দিল্লিতেই নয়, নির্বাচনের আগে দলে বিভাজন দেখা গিয়েছিল মহারাষ্ট্র এবং ঝাড়খণ্ডেও। দুই রাজ্যেই বিজেপি ক্ষমতায় থাকলেও, নির্বাচনের পর দলের ক্ষমতা হারায়। দিল্লিতে মিউনিসিপ্যালিটির নির্বাচনে তিনবার ক্ষমতা দখল করেছিল বিজেপি। ১৯৯৮-এর পর থেকে দিল্লির ক্ষমতার বাইরে রয়েছে গেরুয়া শিবির।