যোগীরাজ্যে বিজেপি নেতা রাম লালের ঘরে মুসলিম জামাই!'লাভ জিহাদ' নিয়ে গোবলয় রাজনীতিতে চাঞ্চল্য
বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশের মুখ্য়মন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ দাবি করেছিলেন, 'লাভ জিহাদ' অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। আর তাঁর রাজ্যেই এক বিজেপি নেতার ভাইঝির সঙ্গে কংগ্রেস নেত্রীর ছেলের বিয়ে ঘিরে শুরু হয়েছে তোলপাড়।
বিজেপি শাসিত উত্তরপ্রদেশের মুখ্য়মন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ দাবি করেছিলেন, 'লাভ জিহাদ' অত্যন্ত ভয়ঙ্কর বিষয়। আর তাঁর রাজ্যেই এক বিজেপি নেতার ভাইঝির সঙ্গে কংগ্রেস নেত্রীর ছেলের বিয়ে ঘিরে শুরু হয়েছে তোলপাড়। যোগীরাজ্যের বিজেপির দুঁদে নেতা তথা সভাপতি রামলালের ভাইঝি শ্রিয়ার সঙ্গে কংগ্রেস নেত্রী সুরহিতা করিমের ছেলে ফইজনের বিয়ে ঘিরে রীতিমত তাপ উত্তাপ উঠে আসছে রাজনৈতিক মহলে।
বিয়ের
রিসেপশনের
আয়োজন
হয়েছে
উত্তর
প্রদেশের
তাজ
ভিভান্তা
হোটেলে।
যেখানে
আমন্ত্রিতদের
তালিকায়
রয়েছেন,
বিজেপি
নেতা
মুক্তার
আব্বাস
নকভি,
উত্তরপ্রদেশের
রাজ্যপাল
রাম
নায়েক,
উত্তর
প্রদেশের
উপমুখ্যমন্ত্রী
কেশভ
প্রসাদ
মালব্য,
দীনেশ
শর্মা।নন্দ
গোপাল
নন্দী
ও
সুরেশ
শর্মার
মতো
নেতারাও
আমন্ত্রিত
সেখানে।
এদিকে,উত্তর
প্রদেশ
তথা
গোবলয়ের
বিজেপি
নেতৃত্বের
একটা
বড়
অংশ
ক্ষুব্ধ
হয়ে
রয়েছে
এই
বিয়ে
ঘিরে।
দুই
ভিন্ন
সম্প্রদায়ের
পাত্র
পাত্রীর
মধ্যে
এই
বিয়ে
তথা
'লাভ
জিহাদ'
কে
ঘিরে
সরগরম
হয়ে
উঠেছে
গেরুয়া
শিবির।
অনেকেই
এককালে
আরএসএস
নেতা
রামলালের
বিরুদ্ধে
তোপ
দেগেছেন।
একসময়ের
আরএসএস
কর্মী
রাম
লাল
বর্তমানে
উত্তরপ্রদেশ
বিজেপির
দাপুটে
নেতা।
অন্যদিকে কংগ্রেসের সুরহিতা করিমের পরিবার এই বিয়ে নিয়ে বেশ খুশি। উল্লেখ্য, গোরক্ষপুর কেন্দ্রের উপনির্বাচনের প্রার্থী ছিলেন সুরহিতা করিমা। করিমা পরিবার জানিয়েছে, দুটি পরিবার বহুদিন ধরেই একে অপরকে চেনে। আর তার জেরেই সম্পর্ক এগিয়ে যায়। পরিবারের দাবি, এটা অত্যন্ত ব্য়ক্তিগত বিষয় দুটি পরিবারের, তবে বিষয়টির মধ্যে রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বদের নাম আসায় বিতর্ক শুরু হয়েছে।