বাড়ছে করোনা, সামনের উৎসবে মরসুমের আগে বিশেষ সতর্কতা জারি কেন্দ্রের
দেশে কোভিড -১৯ চতুর্থ তরঙ্গের প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। ক্রমে বেড়েই যাচ্ছে করোনার প্রভাব। এই বিষয়ে ফের আলোচনায় বসেছিল কেন্দ্র। এবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক মঙ্গলবার একটি চিঠি লিখে রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে উত্সব এবং গণসমাবেশে অংশ নেওয়া লোকেদের উপর নজর রাখতে বলল।
কী বলছে কেন্দ্র ?
যারা
উৎসবে
অংশ
নিচ্ছেন
যেন
তারা
যেন
উপসর্গহীন
হয়
তার
দিকে
যেন
বিশেষ
নজর
রাখা
হয়।
করোনাভাইরাসের
বিরুদ্ধে
সম্পূর্ণ
টিকা
দেওয়া
হয়েছে
কি
না
সেটাও
যেন
দেখা
হয়।
রাজ্য
এবং
কেন্দ্রশাসিত
অঞ্চলগুলির
কাছে
একটি
চিঠিতে,
কেন্দ্রীয়
স্বাস্থ্য
সচিব
রাজেশ
ভূষণ
বলেছেন
যে
আগামী
মাসে
দেশের
বিভিন্ন
অঞ্চলে
অনেক
উৎসব
এবং
পার্বণ
রয়েছে
এবং
এর
ফলে
কোভিড
-19
সংক্রমণ
হতে
পারে।
তাই
বিশেষ
সতর্কতার
দরকার
আছে।
কী বলেছেন স্বাস্থ্য সচিব ?
করোনা বৃদ্ধির বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, রাজেশ ভূষণ বলেন যে দেশে নতুন সংক্রমণের অনেক জায়গায় কমে গেলেও কয়েকটি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে আবারও করোনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সামনে অনেক উৎসব রয়েছে। সেদিকে চেয়ে আমাদের সতর্ক হতে হবে। এই ধরনের উৎসবের সময় লক্ষাধিক মানুষ এক জায়গা থেকে অন্যত্র যাত্রা করেন। এটা কোভিডের সংক্রমণকে বাড়তে সাহায্য করতে পারে। তাই কড়া নজর রাখতে হবে।"
তিনি বলেন, "সমস্ত রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল যেখানে এই ধরনের গণসমাবেশ/যাত্রা আয়োজনের প্রস্তাব করা হয়েছে তাদের ব্যাপকভাবে প্রচার করা উচিত যে এই ধরনের জমায়েতে অংশগ্রহণের পরিকল্পনা করা সমস্ত ব্যক্তি যেন উপসর্গবিহীন হন এবং টিকা নিয়ে নেন। যদি প্রয়োজন হয় প্রাথমিক টিকা দেওয়ার জন্য একটি বিশেষ অভিযান করতে হবে। এবং যারা যোগদানের পরিকল্পনা করছেন তাদের জন্য প্রশাসন কমপক্ষে ১৫ দিন আগে থেকে সমস্ত যোগ্য ব্যক্তিদের সতর্কতামূলক ডোজ প্রশাসন দিতে পারে।"
কেন্দ্রের তরফ থেকে, তিনি ক্রমাগত সতর্কতার উপর জোর দেন এবং কোভিড কেসের রিপোর্ট যেন দেওয়া হয় সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের তরফে সেদিকে নিজর রাখতে বলা হয়েছে।
কী উল্লেখ করা হয়েছে ?
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে যে অনেক রাজ্যে দ্বিতীয় এবং সতর্কতামূলক ডোজ গ্রহণের পরিমাণ কম ছিল তাদের পরামর্শ দেওয়া হয় দ্রুত যেন টিকা প্রদানের কাজ এগোনো হয়, বিশেষ করে ষাটোর্ধ এবং ১৮ নীচে যাদের বয়স তাদের যেন দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়।
বিশেষ সতর্কতা
বৈঠক চলাকালীন, নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) ডাঃ বিনোদ পল আসাম, দিল্লি, গোয়া, গুজরাট, হরিয়ানা, কর্ণাটক, কেরালা, মহারাষ্ট্র, মেঘালয়, মিজোরাম, রাজস্থান, তেলেঙ্গানা, উত্তর প্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গকে বিশেষ পরামর্শ দিয়েছেন যেখানে বেড়েছে করোনা।
অগ্নিপথ প্রকল্পের সমর্থনে নিবন্ধ প্রভাবশালী কংগ্রেস সাংসদের! উসকে দিলেন দলবদলের জল্পনা