রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতি সংকটজনক! কেন্দ্রকে চিঠি লেখার অপেক্ষায় নীতীশ কুমার
বিহারের বন্যা পরিস্থিতি এখনও সংকট জনক। শুক্রবার পর্যন্ত সেখানে ১২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। নীতীশ কুমারের সরকার জানিয়েছে, তারা কেন্দ্রের সাহায্য চেয়ে চিঠি দেবে।
বিহারের
বন্যা
পরিস্থিতি
এখনও
সংকট
জনক।
শুক্রবার
পর্যন্ত
সেখানে
১২৭
জনের
মৃত্যু
হয়েছে।
নীতীশ
কুমারের
সরকার
জানিয়েছে,
তারা
কেন্দ্রের
সাহায্য
চেয়ে
চিঠি
দেবে।
এবারের
এই
প্রাকৃতিক
দুর্যোগে
প্রায়
৮০
লক্ষ
মানুষ
দুর্দশাগ্রস্ত।
দ্বারভাঙা
এবং
কিষাণগঞ্জ
জেলা
থেকে
দুটি
করে
মৃত্যুর
খবর
এসেছে।
জানিয়েছে
রাজ্যের
বিপর্যয়
মোকাবিলা
দফতর।
এখনও
পর্যন্ত
দ্বারভাঙায়
১২
এবং
কিষাণগঞ্জে
সাতজনের
মৃত্যু
হয়েছে।
বন্যায় ১৩ জেলার ক্ষতি
এবারের বন্যায় বিহারের ১৩ জেলার ক্ষতি হয়েছে। সব থেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সীতামারি এবং মধুবনি জেলা। মৃত্যুর সংখ্যা যথাক্রমে ৩৭ ও ৩০। দুটি জেলার প্রায় ৩১ লক্ষ মানুষ বন্যা দুর্গত। এছাড়াও আরারিয়া, শেওহর, পূর্ণিয়ায় যথাক্রমে ১২, ১০ ও ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। মুজফফরপুরে চার, সুপাওলে তিন, পূর্ব চম্পারণে দুই এবং শেহর্ষে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত কাটিহার এবং পশ্চিম চম্পারণ থেকে কোনও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি।
'কেন্দ্রকে চিঠি লিখবে সরকার'
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার বিধানসভায় জানিয়েছেন, তাঁর সরকার কেন্দ্রের কাছে চিঠি লিখবে। যাতে কেন্দ্রীয় দল ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়, তারও আবেদন করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। বিধানসভায় বর্ষীয়ান আরজেডি নেতা আব্দুল বারি সিদ্দিকির প্রশ্নের উত্তরে নীতীশ কুমার এই উত্তর দেন। রাজ্য কেন্দ্রের কাছে সাহায্যের জন্য কোনও আবেদন জানিয়েছে কিনা, সেই প্রশ্ন করেছিলেন আরজেডির বিধায়ক।
রাজ্যই চালাচ্ছে ত্রাণকার্য
বিধানসভায়
মুখ্যমন্ত্রী
জানান,
এখনও
পর্যন্ত
রাজ্য
নিজের
ক্ষমতাতেই
ত্রাণকার্য
চালিয়ে
যাচ্ছে।
বন্যায়
ক্ষয়ক্ষতির
একটা
হিসেবও
করা
হয়েছে।
কেন্দ্রের
কাছে
স্মারকলিপি
পাঠানো
হবে
বলেও
জানিয়েছেন
মুখ্যমন্ত্রী।
বন্যা
দুর্গতের
সাহায্যের
কাজ
চলেছে
পুরোদমে।
ভারতীয়
বায়ুসেনার
দুটি
হেলিকপ্টার
কাজ
করছে।
এনডিআরএফ-এর
১৯
টি
দল
রাজ্যে
কাজ
করছে।
রাজ্যের
তরফে
উদ্ধার
কাজে
৯০০
জন
কর্মীকে
লাগানো
হয়েছে।
কাজ
করছে
১৩৩
টি
বোট।