কেন প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে ইমপিচমেন্ট মোশন খারিজ করলেন উপরাষ্ট্রপতি, কী ব্যাখ্যা উঠে আসছে
কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রর নামে ইমপিচমেন্ট মোশন আনলেও তা খারিজ করে দিয়েছেন বেঙ্কাইয়া নাইড়ু।
কংগ্রেসের নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রর নামে ইমপিচমেন্ট মোশন আনলেও তা খারিজ করে দিয়েছেন বেঙ্কাইয়া নাইড়ু। সেই সিদ্ধান্তের সমালোচনায় এবার সরব কংগ্রেস সহ বিরোধীরা। কংগ্রেস নেতা রণদীপ সূরযেওয়ালা সরাসরি আক্রমণ করেছেন উপরাষ্ট্রপতিকে।
[আরও পড়ুন: এই ভাবেই খারিজ হল ইমপিচমেন্ট মোশান! প্রধান বিচারপতি থাকছেন দীপক মিশ্রই]
সূরযেওয়ালা বলেছেন, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির বিরুদ্ধে ৫০জন সাংসদ ইমপিচমেন্ট মোশনের আবেদন করেছেন। রাজ্যসভার চেয়ারম্যান হিসাবে উপরাষ্ট্রপতি সেই উদ্যোগের ঠিক-ভুল বিচার করতে পারেন না। এই ইমপিচমেন্ট মোশন কতটা যুক্তিপূর্ণ তা উপরাষ্ট্রপতির বিচার্য নয়। এটা লড়াই দুই দলের যাদের মধ্যে একটি দল যারা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করছে ও অন্য দল গণতন্ত্রকে রক্ষা করার চেষ্টা করছে।
মুখ্য বিচারপতি দীপক মিশ্রকে সরানো ও বেঙ্কাইয়া নাইড়ুর তা বাতিল করা প্রসঙ্গে প্রাক্তন বিচারপতি আরএস সোধির বক্তব্য, কংগ্রেস সহ বিরোধীরা জানে এভাবে প্রধান বিচারপতিকে সরানো সম্ভব নয়। তা জেনেশুনেও কংগ্রেস এই বিরোধিতা চালিয়ে যাচ্ছে।
ঘটনা হল, রাজ্যসভা চেয়ারম্যানের ক্ষমতা রয়েছে এই ধরনের ইমপিচমেন্ট মোশনকে খারিজ করার। ভারতের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল সত্যপাল সিং একথা জানিয়েছেন। তাঁর অভিযোগ, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য নিয়ে এই ধরনের ইমপিচমেন্ট মোশন আনা হচ্ছে। আইনব্যবস্থাকে ধ্বংস করার চেষ্টা হচ্ছে।
বেঙ্কাইয়া
নাইড়ুর
ইমপিচমেন্ট
মোশন
খারিজের
পিছনে
মূল
যে
কারণগুলি
উঠে
আসছে
তা
হল-
আইনব্যবস্থার
স্বাধীনতাকে
খাটো
করার
চেষ্টা
করা
হয়েছে
ইমপিচমেন্টে।
মুখ্য
বিচারপতির
বিরুদ্ধে
কোনও
গ্রহণযোগ্য
প্রমাণ
নেই।
সাংসদরা
সঠিকভাবে
জানেন
না
ঠিক
কী
কারণে
মুখ্য
বিচারপতির
বিরুদ্ধে
ইমপিচমেন্ট
মোশন
আনা
হয়েছে।
কিছু
অভিযোগ
একেবারে
অভ্যন্তরীণ
বিষয়
নিয়ে
করা
হয়েছে
যা
সুপ্রিমকোর্ট
নিজেই
সংশোধন
করে
নিতে
সক্ষম।
সেজন্যই
শত
বিরোধিতা
সত্ত্বেও
বেঙ্কাইয়া
নাইড়ু
বিরোধীদের
অভিযোগ
নস্যাৎ
করে
দীপক
মিশ্রর
বিরুদ্ধে
ইমপিচমেন্ট
নোটিশ
খারিজ
করে
দিয়েছেন।