সংঘর্ষ বিরতির মধ্যেই সীমান্তে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, সেনার গুলিতে মৃত্যু এক জঙ্গির
ফেব্রুয়ারিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় যুদ্ধবিরতি (ceasefire) চালু হওয়ার পরে তা প্রথমবার অনুপ্রবেশের (infiltration) চেষ্টা ব্যর্থ করে দিল ভারতীয় সেনা (indian army)। সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলিযুদ্ধের পরে মৃত্যু হয়েছে এক জঙ্গির।
ফেব্রুয়ারিতে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় যুদ্ধবিরতি (ceasefire) চালু হওয়ার পরে তা প্রথমবার অনুপ্রবেশের (infiltration) চেষ্টা ব্যর্থ করে দিল ভারতীয় সেনা (indian army)। সেনাবাহিনীর সঙ্গে গুলিযুদ্ধের পরে মৃত্যু হয়েছে এক জঙ্গির। তার থেকে উদ্ধার করা হয়েছে প্রচুর অস্ত্র। এমনটাই জানিয়েছে কেন্দ্র।
রাজৌরির নৌসেরায় অনুপ্রবেশের চেষ্টা
সেনার তরফে জানানো হয়েছে জম্মু ও কাশ্মীরের রাজৌরির নৌসেরা সেক্টরে হানা দিয়েছিল পাকিস্তানি জঙ্গিরা। সেনাবাহিনী যা ব্যর্থ করে দেয়। প্রচণ্ড গুলিযুদ্ধের পরে এক জঙ্গির দেহ উদ্ধার করে ভারতীয় সেনা। মৃত জঙ্গির কাছ থেকে একটি একে ৪৭ রাইফেল এবং চারটি ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়াও হ্যান্ড গ্রেনেডও উদ্ধার করা হয়েছে।
২০২০-তে ৪৬০০ বার অনুপ্রবেশের চেষ্টা
ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, ২০২০ সালে অন্তত ৪৬০০ বার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা লঙ্ঘন করা হয়েছে পাকিস্তানের তরফে।
ফেব্রুয়ারিতে চুক্তি
ফেব্রুয়ারিতে ভারত ও পাকিস্তানের তরফে যুগ্ম বিবৃতি জারি করে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়। দুইপক্ষই কড়া নজরদারি পক্ষে মত দিয়েছিল এবং যুদ্ধবিরতি যাতে মেনে চলা যায়, তার জন্য বলেছিল।
সেনাপ্রধান আশাপ্রকাশ করেছিলেন
এর আগে সেনাপ্রধান এমএম নারাভানে বলেছিলেন, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি এলাকায় শান্তি এ নিরাপত্তার পক্ষেই যাবে। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ককে স্বাভাবিক করতেও তা সাহায্য করবে। কিন্তু ভারত ও পাকিস্তানের মধ্য়ে সম্পর্ক সেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পৌঁছে গিয়েছে ২৭ জুন ড্রোন হামলার পর থেকে।
লকডাউনের মধ্যে বাংলাদেশের বামন গরুকে ঘিরে আকর্ষণ, মালিকের চোখ গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের দিকে