ফেসবুকে ভুয়ো খবর-ত্রুটিপূর্ণ তথ্য পরিবেশন করলে বিপাকে পড়তে পারেন! নানা পদক্ষেপের ঘোষণা
নির্বাচনের সময় তথ্য পাচারের অভিযোগ ঝেড়ে ফেলতে মরিয়া ফেসবুক। ভুয়ো খবর এবং ত্রুটিপূর্ণ তথ্য পরিবেশন বন্ধ করার ব্যাপারেও সতর্কতা অবলম্বন করা হবে বলে জানানো হয়েছে জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়ার তরফে।
নির্বাচনের সময় তথ্য পাচারের অভিযোগ ঝেড়ে ফেলতে মরিয়া ফেসবুক। ভুয়ো খবর এবং ত্রুটিপূর্ণ তথ্য পরিবেশন বন্ধ করার ব্যাপারেও সতর্কতা অবলম্বন করা হবে বলে জানানো হয়েছে জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়ার তরফে। এবিষয়ে বেশ কয়েকটি নতুন পদক্ষেপের কথাও জানানো হয়েছে ফেসবুকের তরফে।
ফেসবুকের তরফে ত্রুটিপূর্ণ তথ্য পরিবেশনের বিষয়টি এমন এক সময় সামনে আনা হয়েছে, যে সময় সোশ্যাল মিডিয়া সংস্থা লক্ষলক্ষ ব্যবহারকারীর তথ্য পাচারের দায়ে অভিযুক্ত। কেমব্রিজ অ্যানালিটিকাকে তথ্য বিক্রির অভিযোগও উঠেছে ফেসবুকের বিরুদ্ধে। শুক্রবার ফেসবুকের তরফে জানানো হয়েছে, নির্বাচনী ব্যবস্থায় কোনও রকমের প্রভাব খাটানো বন্ধ করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। পদক্ষেপগুলি হল,
১) প্রত্যেকটি ফেসবুক সদস্যদের সরকার নির্ধারিত পরিচয়পত্র দিতে হবে। ভেরিফিকেশনের জন্য ফিজিক্যাল মেলিং অ্যাড্রেসও দিতে হবে।
২)
ফেসবুকের
তরফে
সেই
অ্যাড্রেসে
চিঠি
মেল
করে
অ্যাকাউন্ট
সম্পর্কে
নিশ্চিত
করা
হবে।
ইউনিক
অ্যাকসেস
কোডও
দেওয়া
হবে।
এর
পরেই
নির্দিষ্ট
কোনও
ফেসবুক
অ্যাকাউন্ট
ব্যবহার
করা
যাবে।
৩)
বিজ্ঞাপন
দাতাদেরও
তাদের
প্রার্থী,
সংস্থা
এবং
ব্যবসা
সম্পর্কে
বিস্তারিত
তথ্য
দিতে
হবে।
৪) অথরাইজেশন হওয়ার পরে বিজ্ঞাপনদাতারা নির্বাচন সম্পর্কীয় বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন। তাদেরকে আলাদা করে বোঝার বন্দোবস্তও করা হবে ফেসবুক এবং ইনস্টাগ্রামের তরফে। রাজনীতির প্রচার করা ব্যক্তি, কোম্পানি কিংবা সংগঠনকে আলাদা করে চিহ্নিত করা হবে।