সংরক্ষণ ছাড়া অধ্যাপকদের পদ নির্ধারিত হোক, আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রের দরবারে দেশের কোন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতে অধ্যাপক নিয়েগের ক্ষেত্রে সংরক্ষণ না দেখা হয়, তার জন্য় আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রের দ্বারস্থ দেশের সমস্ত আইআইএমগুলি। আইআইএম -এ যাতে কোনও মতেই সংরক্ষণের বিচারে অধ্যাপক নিয়োগ না হয় , সেদিকে এগিয়ে যেতে চাইছে দেশের এই নামী প্রতিষ্ঠান।
২০ টি আইআইএম একজোট
দেশের ২০ টি আইআইএম দাবি জনিয়েছেন, 'ইনস্টিটিউট অফ এক্সলেন্স' তালিকায় যাতে তাঁদের অন্তভূক্ত করা হয়। 'রিজার্ভেশন ইন টিচার্স ক্যাডার' ২০১৯ এর অ্যাক্টের ৪ নং সেকশনে এই ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে সংরক্ষণ মুক্তির আওতার বহির্ভূত করে রেখেছে। আর সেই তালিকাতেই এবার যেতে চাইছে ২০ টি আইআইএম।
কোন কোন প্রতিষ্ঠানে নেই সংরক্ষণ
বর্তমানে ভারতের, টাটা ইনস্টিটিউট অফ ফান্ডামেন্টাল রিসার্চ, ন্যাশনাল ব্রেন রিসার্চ সেন্টার, উত্তরপূর্বের ইন্জিরা গান্ধী রিজিওনাল ইনস্টিটিউট অফ হেল্থ অ্য়ান্ড মেডিক্যাল সায়ান্স, জওহরলাল নেহরু সেন্টার ফর অ্যাডভান্সড সাইন্টিফিক রিসার্চ, ফিজিক্স রিসার্চ ল্যাবরেটারি, স্পেস ফিজিক্স ল্যাবরেটারি, ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ রিমোট সেন্সিং ও হোমি ভাবা ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট-এর মতো জায়গাকে সংরক্ষণের আওতা থেকে মুক্ত করা হয়েছে।
কেন সংরক্ষণ থেকে মুক্তি চাইছে আইআইএম?
আইআইএম-গুলির
তরফে
জানানো
হয়েছে
যে
,
তাদের
নিয়োগের
পদ্ধতি
অত্যন্ত
স্বচ্ছ্ব।
তারা
চায়
সমাজের
দুর্বল
শ্রেণির
মানুষ
তাদের
প্রতিষ্ঠানে
এসে
তার
মান
বাড়িয়ে
তুলুক।
তবে,যেহেতু
বিশ্বমানের
শিক্ষা
প্রতিষ্ঠানের
সঙ্গে
প্রতিযোগিতা
থেকে
যায়
আইআইএম-গুলির
তাই
তারা
চাইছেন
না
সংরক্ষণের
মাধ্যমে
অধ্যাপকদের
নিয়োগ।