আরও এক পশুখাদ্য মামলায় লালুর ৫ বছরের হাজতবাস! নির্দেশ বিশেষ সিবিআই আদালতের, জরিমানা ৬০ লক্ষ টাকা
বিহারের (bihar) প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবের (laluprasad yadav) বিরুদ্ধে আরও এক পশু খাদ্য (fodder scam) মামলার রায় সোমবার প্রকাশিত হয়েছে। রাঁচির বিশেষ সিবিআই (cbi) আদালতের তরফে লালুপ্রসাদ যাদবের ৫ বছরে হাজতবাসের সাজা শোনানো হয়েছে। পাশাপাশি তাঁর ওপরে ৬০ লক্ষ টাকার জরিমানও ধার্য করা হয়েছে। এটি লালুপ্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে পঞ্চম পশুখাদ্য মামলা।
গত মঙ্গলবার দোষী সাব্যস্ত লালু
গত মঙ্গলবার লালুপ্রসাদ যাদবকে ১৩৯.৫ কোটি টাকার ডোরান্ডা কোষাগার আত্মসাতের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। এদিন বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে পঞ্চম তথা শেষ পশুখাদ্য মামলা। ওর আগে এই মামলায় অন্য দোষীদেরও সাজা ঘোষণা করা হয়েছিল। ৯৯ জন অভিযুক্তের মধ্যে ২৪ জনকে বেকসুর খালাস করে দেওয়া হয়। বাকি ৪৬ জনকে ৩ বছরের কারাজণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়।
সাজা ঘোষণা
এদিন রাঁচির বিশেষ সিবিআই আদালতের তরফে ডোরান্ডা ট্রেডারি মামলায় লালুপ্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে ৫ বছরের কারাজণ্জের সাজা শোনানো হয়েছে। পাশাপাশি সাজার অংশ হিসেবে ৬০ লক্ষ টাকা জরিমানাও করা হয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরেই লালুপ্রসাদ যাদবকে রাঁচির বিরসা মুন্ডা কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল। এরপর তাঁকে ভর্তি করানো হয়েছিল রাজেন্দ্র ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল সায়েন্সেসে।
হাইকোর্টে আবেদন
এদিন সাজা শোনার পরে ৭৩ বছর বয়সী এই নেতার আইনজীবী জানিয়েছেন এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আবেদন জানানো হবে। কেননা লালুপ্রসাদ যাদব তাঁর সাজার অর্ধেক পূরণ করে ফেলেছেন ইতিমধ্যেই। এর আগে দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পরে লালুপ্রসাদ যাদব দুমকা, দেওঘর এবং চাইবাসার মামলায় জামিনে রয়েছেন। দুমকার মামলাতেও তাঁকে ৬০ লক্ষ টাকা জরিমানা করা হয়েছিল।
আগে ৪ মামলায় ১৪ বছরের জেল
লালুপ্রসাদ
যাদবের
বিরুদ্ধে
এর
আগে
৪
টি
পশুখাদ্য
মামলা
সমাপ্ত
হয়েছে।
যেখানে
এই
নেতার
১৪
বছরের
জেলের
সাজা
হয়েছিল।
শেষের
মামলা
অর্থাৎ
যেই
মামলায়
এদিন
রায়
ঘোষণা
করা
হল,
সেই
মামলাটি
অবিভিক্ত
বিহারে
মুখ্যমন্ত্রীর
থাকার
সময়ে
ডোরান্ডা
কোষাগার
থেকে
১৩৯.৩৫
কোটি
টাকা
তুলে
নেওয়ার
সঙ্গে
যুক্ত।
মূল
পশুখাদ্য
মামলাটি
ছিল
৯৫০
কোটি
টাকার।
তৎকালীন
চাইবাসার
ডেপুটি
কমিশনার
এই
বিষয়টি
সামনে
এনেছিলেন।
সিবিআই
১৯৯৭
সালে
লালু
যাদবকে
অভিযুক্ত
করেছিলেন।
অবিভক্ত
বিহারে
সরকারি
কোষাগার
থেকে
পশুখাদ্যের
জন্য
অর্থ
বরাদ্দে
ভুয়ো
বিল
করা
হয়েছিল
বলে
অভিযোগ।
এই
কাণ্ডে
সঙ্গে
জড়িয়েছিলেন
তৎকালীন
অর্থদফতরের
দায়িত্বে
থাকা
মুখ্যমন্ত্রী
লালুপ্রসাদ
যাদব।
দেউচা-পাচামি প্রকল্প প্রত্যাহারের দাবিতে বিক্ষোভ! পুলিশের ধরপাকড়ে উত্তেজনা চরমে