Omicron BF.7 In India: ভারত কখনই দ্বিতীয় চিন হবে না! জোরাল যুক্তি দিয়ে মন্তব্য প্রাক্তন ICMR বিজ্ঞানীর
চিনে করোনার সংক্রমণ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য সামনে আসছে। তবে ডিসেম্বরের শুরুতে সেখানে জিরো কোভিড নীতি তুলে নেওয়ার পর থেকে সংক্রমণ যে বেড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে এই পরিস্থিতিতে ভারত কখনই দ্বিতীয় চিন হয়ে উঠবে না
চিনে করোনার সংক্রমণ নিয়ে বিভিন্ন তথ্য সামনে আসছে। তবে ডিসেম্বরের শুরুতে সেখানে জিরো কোভিড নীতি তুলে নেওয়ার পর থেকে সংক্রমণ যে বেড়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
তবে এই পরিস্থিতিতে ভারত কখনই দ্বিতীয় চিন হয়ে উঠবে না। এমনটাই দাবি করেছেন আইসিএমআর-এর প্রাক্তন অতিরিক্ত মহানির্দেশক সমীরণ পণ্ডা।
বিভ্রান্তিকর তথ্য ফাঁসের প্রয়োজন
বর্তমানে
আইসিএমআর-এর
ড.
এএস
পেনিটাল
ডিস্টিংগুইশড
সায়েন্টিস্ট
চেয়ার
পদে
রয়েছেন
ড.
সমীরণ
পণ্ডা।
তিনি
সংবাদ
মাধ্যমকে
বলেছেন,
কেন্দ্রের
উচিত
ওমিক্রনের
BF.7
ভ্যারিয়েন্ট
নিয়ে
যেসব
বিভ্রান্তিকর
তথ্য
ঘুরে
বেড়াচ্ছে
তা
ফাঁস
করার
ব্যাপারে
মনোনিবেশ
করা।
তিনি
বলেছেন,
সরকার
হাসপাতালে
শয্যা,
ওষুঘ,
বুস্টার
ডোজের
মতো
গুরুত্বপূর্ণ
দিকগুলিতে
মনোনিবেশ
করেছে।
পাশাপাশি
তিনি
বলেছেন,
বিষয়টি
নিয়ে
ভুয়ো
ও
বিভ্রান্তিকর
তথ্য
নিয়েও
নজর
রাখতে
হবে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় আতঙ্ক
আইসিএমআর-এর
মহামারী
বিদ্যা
বিভাগের
প্রাক্তন
প্রধান
ড.
সমীরণ
পণ্ডা
বলেছেন,
সোশ্যাল
মিডিয়া
প্ল্যাটফর্ম
এবং
হোয়াটসঅ্যাপে
বেশ
কিছু
ভিডিও
এবং
বার্তা
নিয়ে
আতঙ্ক
তৈরি
হয়েছে।
রোগের
লক্ষণ
এবং
উপসর্গ
নিয়েও
আতঙ্ক
তৈরি
হয়েছে।
ড.
সমীরণ
পণ্ডা
বলেছেন,
অপ্রয়োজনীয়
আতঙ্ক
এড়াতে
সরকারের
পাশাপাশি
দায়িত্বশীল
বিভিন্ন
প্রতিষ্ঠানকে
সত্য
ঘটনার
দিকে
নজর
দিতে
হবে।
ভাইরাসের সংক্রমণ ক্ষমতা বাড়লে ক্ষতিকারক দিক কমে
বিজ্ঞানী
সমীরণ
পণ্ডা
বলেছেন,
নতুন
কোনও
ভ্যারিয়েন্টের
সংক্রমণ
ক্ষমতা
যখনই
বৃদ্ধি
পাবে,
তখন
তার
ক্ষতিকারক
দিকটি
কমে
আসবে।
এটা
প্রাকৃতিক
উপায়েই
হয়ে
থাকে
বলে
জানিয়েছেন
তিনি।
তিনি
বলেছেন
এই
একই
ভ্যারিয়েন্ট
ভারতে
আগেই
চিহ্নিত
হয়েছে।
তিন
থেকে
চারটি
ক্ষেত্রে
সবাই
সুস্থ
হয়ে
উঠেছেন।
তিনি
আরও
বলেছেন,
ওমিক্রনের
এই
ভ্যারিয়েন্ট
প্রাণঘাতী
এবং
তাতে
মৃত্যু
হচ্ছে
তার
কোনও
বৈজ্ঞানিক
প্রমাণ
এখনও
পর্যন্ত
পাওয়া
যায়নি।
ভারত দ্বিতীয় চিন হবে না
গত প্রায় তিন বছর সময়ের মধ্যে যখন ভারতে দাপিয়ে বেরিয়েছে ডেল্টা কিংবা কোভিডের অন্য ভ্যারিয়েন্ট, সেই সময় আইসিএমআর-এর গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন ড. সমীরণ পণ্ডা। বর্তমানে তিনি আইসিএমআর থেকে অবসর নিয়েছেন এই বিজ্ঞানী। সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ভারতীয়দের মধ্যে হাইব্রিড ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে। একদিকে যেমন ভারতীয়রা ভ্যাকসিন নিয়েছে, ঠিক তেমনই প্রাকৃতিক উপায়ে তাঁরা সংক্রমিতও হয়েছেন। সেই কারণেই এই ইমিউনিটি তৈরি হয়েছে তাঁদের মধ্যে। তিনি বলেছেন, গত প্রায় আড়াই বছর সময়ে কেন্দ্রীয় সরকারও কোভিড মোকাবিলায় নানা অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছে।