For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

পদ্ধতিতে 'গণ্ডগোল'! পিছিয়ে গেল চাকরির সুযোগ তৈরি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ

মুদ্রা প্রকল্প অর্থাৎ মাইক্রো ইউনিট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিফাইন্যান্স এজেন্সির অধীনে কত সংখ্যক চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে তা নিয়ে সার্ভে করেছিল লেবার ব্যুরো।

  • |
Google Oneindia Bengali News

মুদ্রা প্রকল্পের অধীনে কত চাকরি তৈরি হয়েছে, তা আরও দুই মাসের জন্য সামনে আনা হচ্ছে না। মুদ্রা প্রকল্প অর্থাৎ মাইক্রো ইউনিট ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রিফাইন্যান্স এজেন্সির অধীনে কত সংখ্যক চাকরির সুযোগ তৈরি হয়েছে তা নিয়ে সার্ভে করেছিল লেবার ব্যুরো। এনিয়ে লেবার ব্যুরো কর্মসংস্থানের ওপর তৃতীয় রিপোর্ট তৈরি করেছিল।

পদ্ধতিতে গণ্ডগোল! পিছিয়ে গেল চাকরির সুযোগ তৈরি নিয়ে রিপোর্ট প্রকাশ

সূত্রের খবর অনুযায়ী, মুদ্রা প্রকল্পের অধীনে কত চাকরি তৈরি হয়েছে, তা নির্বাচনের পরে সামনে আনা হবে। কেননা বিশেষজ্ঞ কমিটি রিপোর্ট তৈরির পদ্ধতিতে গোলমাল পেয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সম্প্রতি হওয়া বৈঠকে কমিটির তরফে বলা হয়েছে রিপোর্টের কিছু জায়গা পুনরায় মিলিয়ে দেখতে। সেই কাজ করতে গিয়ে লেবার ব্যুরোর আরও দুই মাস সময় লাগবে বলে জানানো হয়েছে। কমিটির এই আলোচনা শ্রমমন্ত্রক এখনও অনুমোদন করেনি।

অন্যদিকে নির্বাচনের দিন ঘোষণার সঙ্গে আদর্শ আচরণবিধি চালু হয়ে গিয়েছে। সেই কারণে সূত্রের খবর অনুযায়ী, নির্বাচনের সময়ে এই রিপোর্ট প্রকাশের আর কোনও সম্ভাবনাও নেই। অন্যদিকে এনডিএ সরকার এখনও পর্যন্ত বেকারি নিয়ে ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসের রিপোর্ট প্রকাশ করেনি। এছাড়াও লেবার ব্যুরোর ষষ্ঠ কর্মসংস্থান-বেকারি রিপোর্টও প্রকাশ করা হয়নি। সূত্রের খবর অনুযায়ী, দুই রিপোর্টেই এনডিএ সময়ে চাকরি হারানোর কথা উল্লেখ করা হয়েছিল।

সূত্রের খবর অনুযায়ী, লেবার ব্যুরোর ষষ্ঠ কর্মসংস্থান-বেকারি রিপোর্ট দেখানো হয়েছিল ২০১৬-১৭-তে বেকারি চার বছরের মধ্যে সবথেকে বেশি, প্রায় ৩.৯ শতাংশ। অন্যদিকে, ন্যাশনাল স্যাম্পেল সার্ভে অফিসের রিপোর্টে দেখানো হয়েছিল ২০১৭-১৮ সালে বেকারি ৪৫ বছরে সব থেকে বেশি, প্রায় ৬.১ শতাংশ। নীতি আয়োগের থিঙ্ক ট্যাঙ্কের তরফ থেকে লেবার ব্যুরোকে বলা হয়েছিল সার্ভের বর্তমান পরিস্থিতি ২৭ ফেব্রুয়ারি মধ্যে জমা দিতে। যাতে নির্বাচন ঘোষণার অনেক আগেই তা বন্টন করা যেতে পারে। লেবার ব্যুরোর সার্ভেতে ছিল মুদ্রার ৯৭ হাজার সাহায্যপ্রাপ্তের কথা। যাঁরা ২০১৫-র ৮ এপ্রিল থেকে ২০১৯-এর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ঋণ নিয়েছিলেন। শ্রম মন্ত্রকের আধিকারিকরা লেবার ব্যুরোর রিপোর্ট নিয়ে মুখ খুলতে নারাজ।

গত অগাস্টে ডিপার্টমেন্ট অফ ফিনান্সিয়াল সার্ভিসেস জানিয়েছিল, এর ৯০ শতাংশ ঋণ পড়ে ৫০ হাজার টাকার কোটায়। ৮ অগাস্টের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১৩.৪ কোটি ঋণের মধ্যে ১২.২ কোটি ঋণ ৫০ হাজার টাকার মধ্যে। ১.৪ কোটির কিছু বেশি ঋণ ৫০ হাজার টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে। আর ১৯.৬ লক্ষ ঋণ ৫ লক্ষ টাকা থেকে ওপরে।

English summary
Even Mudra job survey data put in deep freeze by Modi Govt
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X