রাহুলের পদত্যাগের একবছর পরও নির্বাচনের ইঙ্গিত নেই, কংগ্রেসে জারি থাকবে 'গান্ধী' রাজ
একবছর আগে কংগ্রেসের সভাপতি পদ থেকে পদত্যাগ করেছিলেন রাহুল গান্ধী। এরপরও কংগ্রেস তাঁকে পদে ফেরার জন্য রাজি করানোর চেষ্টা করে গিয়েছে। তবে তিনি রাজি হননি। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি হিসাবে দলের রাশ ধরেন সনি গান্ধী। তবে একবছর হয়ে গেলেও কংগ্রেসের সভাপদি পদের জন্য আজও নির্বাচের কোনও ইঙ্গিন নেই।
দলের নেতৃত্ব দেবেন কে?
দলের নেতৃত্ব দেবেন কে এই নিয়ে, এক বছরেও সেই বিকল্প কাউকে খুঁজে পেল না কংগ্রেস। রাহুল গান্ধী এখনও ফিরতে রাজি হননি। তাই সেই সনিয়া গান্ধীই ভরসা। দলের সভানেত্রী পদে সনিয়া গান্ধীকেই রাখতে চাইচে কংগ্রেসের ওয়ার্কিং কমিটি। এই নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বৈঠকে বসতে চলেছে তাঁরা।
লোকসভার পর পদত্যা করেন রাহুল গান্ধী
লোকসভা ভোটে কংগ্রেস গো হারা হারার পর সভাপতি পদ থেকে পদত্যা করেন রাহুল গান্ধী। কোনওভাবেই তিনি ফিরতে রাজি হচ্ছিলেন না। অশোক গেহলট থেকে কমনাথ কংগ্রেসের শীর্ষ নেতারা তাঁর কাছে এই নিয়ে আবেদন নিবেদন করেছেন। কিন্তু কিছুতেই দলের নেতৃত্বের দায়িত্ব নিতে চান না তিনি এমনই জানিয়েছেন।
বিকল্প কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না
কংগ্রেসের নেতৃত্ব দেওয়ার মত বিকল্প কাউকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। গান্ধী পরিবার ছাড়া কাউকে সভাপতি-র পদে বসাতে নারাজ সিংহভাগ কংগ্রেস নেতা। কিন্তু রাহুল রাজি না হওয়ায় সেই সোনিয়া গান্ধীর উপরেই ভরসা রাখতে হয়েছে দলকে। তাই সনিয়া গান্ধীর সভানেত্রী পদে দায়িত্বের মেয়াদ বৃদ্ধির কথা ভাবছে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য আগামী ১০ অগাস্ট শেষ হচ্ছে সনিয়া গান্ধীর সভানেত্রী পদের মেয়াদ।
করোনা আবহে সনিয়াতেই ভরসা
সনিয়া গান্ধীর অন্তর্বর্তী সভানেত্রীর পদে বসাতে চায় দল। সেকারণে সিদ্ধান্ত নিতে শীঘ্রই বৈঠকে বসতে চলেছে কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটি। যদিও এক্ষেত্রে করোনার জন্য ভোটাভুটি করা সম্ভব নয় জানিয়ে সনিয়াকে পদে বহাল করার কথা বলা হয়েছে।
সুশান্তের মৃত্যুতে আরও গাঢ় হল রাজনৈতিক রং! সিবিআই তদন্তের দাবিতে ময়দানে সুব্রহ্মণ্যম স্বামী